তাড়াশে উর্বর কৃষি জমিতে অবাধ পুকুর খনন: খাদ্য উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব

প্রথম প্রকাশ: ১২ আগস্ট ২০২৪, ৫:১০ পিএমআপডেট: ৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:২০ পিএম
সংবাদ সংকলন ও তথ্য বিশ্লেষণ: নিউজক্যাট বিডি
প্রতিবেদনকারী গণমাধ্যম:
জনকণ্ঠ logoজনকণ্ঠ
কালের কণ্ঠ logoকালের কণ্ঠ
জনকণ্ঠ logoজনকণ্ঠ
কালের কণ্ঠ logoকালের কণ্ঠ
সংক্ষিপ্তসার:

কালের কণ্ঠের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় ভূমি ব্যবস্থাপনা নীতিমালাকে উপেক্ষা করে উর্বর কৃষি জমিতে ব্যাপকহারে পুকুর খনন করা হচ্ছে। এতে প্রায় ১৪,৯৪০ বিঘা কৃষি জমি নষ্ট হয়েছে এবং খাদ্য উৎপাদন কমে যাচ্ছে। জলাবদ্ধতার সমস্যাও দেখা দিয়েছে। স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে পুকুর খনন করছে। প্রশাসন পুকুর খনন বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় উর্বর কৃষি জমিতে অবাধে পুকুর খনন চলছে।
  • কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১৪,৯৪০ বিঘা কৃষি জমিতে পুকুর খনন করা হয়েছে।
  • পুকুর খননের ফলে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শত শত একর জমি জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।
  • স্থানীয় কৃষকরা পুকুর খননের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং খাদ্য উৎপাদন কমে যাচ্ছে।
  • প্রশাসন পুকুর খনন বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।

টেবিল: তাড়াশ উপজেলার পুকুর খনন ও তার প্রভাব

পুকুরের আয়তন (বিঘা)ক্ষতিগ্রস্ত কৃষিজমি (বিঘা)জলাবদ্ধ জমি (বিঘা)
প্রতিবেদন ১৫০১৪৯৪০৭০০০
প্রতিবেদন ২৫০১৪৯৪০