মাছের আঁশ: রপ্তানি আয়ের নতুন দিগন্ত

প্রথম প্রকাশ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ এএমআপডেট: ৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:৫৭ পিএম
সংবাদ সংকলন ও তথ্য বিশ্লেষণ: নিউজক্যাট বিডি
প্রতিবেদনকারী গণমাধ্যম:
জনকণ্ঠ logoজনকণ্ঠ
প্রথম আলো logoপ্রথম আলো
সংক্ষিপ্তসার:

জনকণ্ঠ ও প্রথম আলোর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাংলাদেশে মাছের আঁশ রপ্তানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। টাঙ্গাইল ও কুমিল্লায় মৎস্যজীবীরা মাছের আঁশ বিক্রি করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এই আঁশ ব্যবহার করে প্রসাধনী, বৈদ্যুতিক পণ্যসহ নানা পণ্য তৈরি হচ্ছে, যা জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। গবেষকদের মতে, মাছের আঁশের বাণিজ্যিক ব্যবহার দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • মাছের আঁশ এখন রপ্তানির আয়ের উল্লেখযোগ্য উৎস
  • টাঙ্গাইল ও কুমিল্লায় মাছের আঁশ সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যাপক
  • মাছের আঁশ দিয়ে তৈরি হচ্ছে প্রসাধনী, বৈদ্যুতিক পণ্য
  • এই ব্যবসায় ৫০০০ এর বেশি মানুষ সরাসরি জড়িত
  • গবেষকরা মনে করেন, মাছের আঁশের বাণিজ্যিক ব্যবহার দেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত করবে

টেবিল: মাছের আঁশের ব্যবহারের তথ্য (জনকণ্ঠ ও প্রথম আলো)

উৎপাদনরপ্তানিব্যবহারজড়িত জনসংখ্যা
টাঙ্গাইল২৫০০ মেট্রিক টনবিভিন্ন দেশেপ্রসাধনী, বৈদ্যুতিক পণ্য৫০০০
কুমিল্লা৬০০-১০০০ কেজি/মাসচীন, জাপানতেল, প্রাণিখাদ্য