স্বপন মিস্ত্রি

স্বপন মিস্ত্রি নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, তাই তথ্যের স্পষ্টতা আনার জন্য প্রয়োজনীয় বিবরণ প্রদান করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে, স্বপন মিস্ত্রি নামের একজন ব্যক্তি সম্পর্কে পাওয়া গেছে একটি তথ্য, যেখানে তিনি বাংলাদেশ থেকে বিপুল অর্থ পাচারে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) এর সহযোগী হিসেবে উল্লেখিত।

২০২২ সালের ১৪ মে, ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে পি কে হালদারসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে। এই ছয়জনের মধ্যে একজন হলেন স্বপন মিস্ত্রি। তাকে অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। পি কে হালদারসহ অন্যান্য সহযোগীদের সাথে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি ছিলেন।

শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, কলকাতার ব্যাঙ্কশাল কোর্টের নগর দায়রা আদালত স্বপন মিস্ত্রিসহ পি কে হালদার এবং উত্তম মিস্ত্রিকে ১০ লাখ রুপির বন্ড জমা দিয়ে জামিন মঞ্জুর করেন। জামিনের শর্ত হিসেবে মামলা চলাকালীন আদালতে হাজিরা দেওয়া এবং দেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, স্বপন মিস্ত্রির ব্যক্তিগত জীবন, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নেই। এই প্রতিবেদনে উপস্থাপিত তথ্য সম্পূর্ণরুপে স্বপন মিস্ত্রির সাথে সম্পর্কিত অর্থ পাচার মামলার উপর ভিত্তি করে প্রণীত। তার ব্যাপারে আরও তথ্য জানার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • স্বপন মিস্ত্রি পি কে হালদারের সহযোগী হিসেবে অর্থ পাচার মামলায় জড়িত।
  • তাকে ২০২২ সালে গ্রেফতার করা হয়।
  • কলকাতার একটি আদালত তাকে জামিন দিয়েছে।
  • জামিনের শর্ত হিসেবে তাকে আদালতে হাজিরা দিতে হবে এবং দেশ ত্যাগ করা যাবে না।

গণমাধ্যমে - স্বপন মিস্ত্রি

২০২৪-১২-২০

পি কে হালদারের সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়েছেন।

২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

পিকে হালদারের দুই সহযোগী জামিনে মুক্ত হয়েছেন।