শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল: বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। প্রাথমিকভাবে ১৯৬৩ সালে 'আয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল' নামে প্রতিষ্ঠিত হলেও, ২০০৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি একটি মেডিকেল কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০৬ সালের ৬ মে 'বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ' হিসেবে এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় এবং পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ১লা জুলাই এর নামকরণ করা হয় 'শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ'। বিশিষ্ট স্থপতি লুই আই. কান এর নকশায় নির্মিত এই হাসপাতাল ভবনটি নকশার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। বর্তমানে ৮৭৫ টি শয্যার সুবিধা সম্পন্ন এই হাসপাতালে ৫০০ জন শিক্ষার্থী ও প্রায় ২০০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন। হাসপাতালটিতে বিভিন্ন বিভাগ, যেমন: মেডিসিন, সার্জারি, চক্ষু, নাক-কান-গলা, শিশুরোগ, চর্মরোগ, স্ত্রীরোগ, ফিজিওথেরাপি এবং দন্ত বিভাগ, চিকিৎসা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্যাথলজি ও রেডিওলজির মতো রোগ নির্ণয়ের জন্য উন্নত সুবিধাও এখানে রয়েছে। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল দেশের চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:৩৬ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৯৬৩ সালে আয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল হিসেবে প্রতিষ্ঠা
- ২০০৬ সালে মেডিকেল কলেজে রূপান্তর
- ৮৭৫টি শয্যা এবং ২০০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী
- বিশিষ্ট স্থপতি লুই আই. কান-এর নকশায় নির্মিত
- ঢাকার শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আলহাজ আবদুল বাসেতের মৃত্যু হয়েছে।