সারওয়ার আলী

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:৩০ পিএম

ডাঃ সারওয়ার আলী: একজন অগ্রজ নেতা ও কর্মী

এই নিবন্ধটি পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালনকারী ডাঃ সারওয়ার আলীর জীবনী ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা করবে। লেখাটিতে উল্লেখযোগ্য তথ্যের অভাব থাকায় সম্পূর্ণ জীবনী তুলে ধরা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা অতিরিক্ত তথ্য পাওয়ার পরে এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

১৯৬২ সালের ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়:

প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, ডাঃ সারওয়ার আলী ১৯৬২ সালে পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের একজন তরুণ নেতা ও কর্মী ছিলেন। পঙ্কজ ভট্টাচার্য এবং রেজা আলীর সাথে তিনি ছাত্র আন্দোলনের সামনের সারিতে ছিলেন।

শিক্ষা ও পেশা:

ডাঃ সারওয়ার আলী ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেছেন। তিনি ১৯৬৩ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন এবং একই সময়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রেনেটা (ফাইজার) ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে যোগদান করেন এবং পরবর্তীতে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বর্তমানে চেয়ারম্যান পদে আছেন।

রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড:

তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সাথে যুক্ত ছিলেন এবং আশির দশকে আফ্রো-এশীয় গণসংহতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও ছিলেন। ছায়ানটের সাথেও তাঁর দীর্ঘদিনের যুক্ততা রয়েছে। বর্তমানে তিনি ছায়ানটের কার্যকরী সভাপতি। তিনি ২০০৮ সালে 'পেরিয়ে এলাম অন্তবিহীন পথ' নামে আত্মজীবনী প্রকাশ করেন।

স্বাস্থ্য:

নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, ডাঃ সারওয়ার আলী সম্প্রতি বেশ কয়েকটি অসুস্থতার মধ্য দিয়ে গেছেন এবং ভারতে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।

উল্লেখ্য:

এই নিবন্ধটি ডাঃ সারওয়ার আলীর সম্পর্কে সীমিত তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহ করে এই নিবন্ধটিকে সম্পূর্ণ ও বিস্তারিত করার চেষ্টা করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৬২ সালের ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন
  • ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে শিক্ষা
  • পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের নেতা
  • রেনেটা (ফাইজার) ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির চেয়ারম্যান
  • কমিউনিস্ট পার্টি ও আফ্রো-এশীয় গণসংহতি পরিষদের সাথে যুক্ত
  • ছায়ানটের কার্যকরী সভাপতি
  • আত্মজীবনী 'পেরিয়ে এলাম অন্তবিহীন পথ' প্রকাশ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।