রেল বন্ধ

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩১ পিএম

বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থায় বিভিন্ন সময়ে রেল বন্ধের ঘটনা ঘটেছে। এই রেল বন্ধের পেছনে বিভিন্ন কারণ কাজ করেছে, যেমন শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি।

গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, বাংলাদেশ রেলওয়ের কিছু অস্থায়ী কর্মী (টিএলআর) বকেয়া মজুরির দাবিতে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে রেলপথ অবরোধ করেছিলেন। এতে ঢাকার সাথে উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তারা তিনটি দাবিতে রেলপথ অবরোধ করেছিলেন: পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ, সকল শ্রমিকের বেতন পরিশোধ এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মজুরি বৃদ্ধি। ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানিয়েছিলেন যে, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

এর আগে, ২৫শে মার্চ ২০২৪ এসব অস্থায়ী কর্মীরা বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করেছিলেন। অস্থায়ী কর্মীরা প্রাত্যহিক কাজের ভিত্তিতে মজুরি পান এবং তারা রেলের কর্মচারী নন। এই বন্ধের ফলে রেল যোগাযোগ ব্যাহত হওয়ায় উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাথে ঢাকার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।

অন্য একটি ঘটনায়, ১৮ জুলাই ২০২৪ থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। এতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলকারী ট্রেনগুলিও বন্ধ ছিল। প্রতিদিন ৪ কোটি টাকার বেশি লোকসান গুনছে রেল। তবে, এই বন্ধের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি এবং ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করার সময় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪: অস্থায়ী রেল শ্রমিকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে রেল অবরোধ।
  • তেজগাঁওয়ে রেলপথ অবরোধের ফলে উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের সাথে ঢাকার রেল যোগাযোগ বন্ধ।
  • ১৮ জুলাই ২০২৪: কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে রেল চলাচল বন্ধ, প্রতিদিন ৪ কোটি টাকা লোকসান।
  • পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন, সকল শ্রমিকের বেতন পরিশোধ ও মজুরি বৃদ্ধির দাবী।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - রেল বন্ধ

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

কৃষকদের বিক্ষোভের কারণে পাঞ্জাবের রেল পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে।