রাষ্ট্রপতির আদেশ

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২:৫১ এএম

রাষ্ট্রপতির আদেশ: বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির বিভিন্ন ক্ষমতা ও দায়িত্বের আলোকে জারিকৃত আদেশ, অধ্যাদেশ, ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন এবং নির্দেশনার সমষ্টিগত রূপ। এই আদেশসমূহ সাধারণতঃ জাতীয় সংসদ না থাকলে অথবা সংকটকালীন সময়ে জরুরী প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য জারি করা হয়। তবে, এসব আদেশের বৈধতা ও কার্যকারিতা সংবিধান এবং প্রযোজ্য আইনসমূহের উপর নির্ভর করে।

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর, অস্থায়ী সরকার গঠন ও দেশ পরিচালনার লক্ষ্যে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বহু আদেশ জারি করেছিলেন। ১৯৭২ সালের অস্থায়ী সংবিধান ও পরবর্তীতে স্থায়ী সংবিধান প্রণয়নের পর, সংসদীয় ব্যবস্থার প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতির আদেশের ব্যবহার কিছুটা কমে গেলেও, জরুরী পরিস্থিতিতে, সংসদীয় অনুমোদন ছাড়াই দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এখনো রাষ্ট্রপতির আদেশ ব্যবহার করা হয়।

এই আদেশসমূহের প্রকৃতি ও পরিসর বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন হয়েছে। কখনও এগুলি জনগণের অধিকার সংরক্ষণের জন্য, কখনও দেশের নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনার জন্য জারি করা হয়েছে। তবে এগুলোর অনেকগুলি পরে সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইনে রূপান্তরিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশের একটি বিশেষত্ব হল, সংসদীয় অনুমোদন ছাড়াই দ্রুত সিদ্ধান্ত কার্যকর করা যায়; যা অনেক ক্ষেত্রে জরুরী পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ।

আরও বিস্তারিত তথ্য এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রপতির আদেশের নির্দিষ্ট উদাহরণ জানার জন্য আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির ইতিহাস
  • সংবিধান ও প্রযোজ্য আইনের আলোকে রাষ্ট্রপতির আদেশের বৈধতা
  • জরুরী পরিস্থিতি ও সংকটকালীন সময়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতির আদেশের ব্যবহার
  • রাষ্ট্রপতির আদেশের প্রকৃতি ও পরিসরের বিভিন্ন দিক

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - রাষ্ট্রপতির আদেশ

জানুয়ারি ৩, ২০২৫

রাষ্ট্রপতির আদেশে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

রাষ্ট্রপতির আদেশে নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।