রাশেদুল ইসলাম পাইলট নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, দুটি স্পষ্ট রাশেদুল ইসলাম পাইলটের উল্লেখ রয়েছে।
রাশেদুল ইসলাম পাইলট (বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স): প্রদত্ত লেখা থেকে বোঝা যায়, এই রাশেদুল ইসলাম পাইলট একজন বিমান পাইলট নন, বরং তিনি সম্ভবত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সাথে যুক্ত অন্য কোনও কর্মকর্তা বা কর্মচারী হতে পারেন। এই প্রসঙ্গে, লেখায় ক্যাপ্টেন তাহমিদ ও ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ মারুফ নামে দুজন পাইলটের কথা বলা হয়েছে যারা বিমান ছেড়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে যোগদান করেছেন। এছাড়াও, ইন্দোনেশিয়া থেকে আসা সাতজন বিদেশি পাইলটের বিমান ছেড়ে যাওয়ার উল্লেখ আছে। লেখা থেকে রাশেদুল ইসলাম পাইলটের সুনির্দিষ্ট ভূমিকা বা ঘটনায় তার সম্পৃক্ততা সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।
রাশেদুল ইসলাম সবুজ (ছাত্রদল নেতা): দ্বিতীয় রাশেদুল ইসলাম হলেন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার একজন ছাত্রদল নেতা। তিনি ৫৩ বস্তা সার লুটের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন।
এই দুটি রাশেদুল ইসলামের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। তাই নামটি ব্যবহার করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।