রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট): বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের শীর্ষস্থানীয় প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) বাংলাদেশের একটি অগ্রণী সরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৪ সালে রাজশাহী প্রকৌশল কলেজ হিসেবে যাত্রা শুরু করে, ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তরিত হয় এবং ২০০৩ সালে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায়। রুয়েট প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস:
- ১৯৬৪: রাজশাহী প্রকৌশল কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা।
- ১৯৮৬: বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তর।
- ২০০৩: রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) হিসেবে স্বীকৃতি।
অনুষদ ও বিভাগ:
রুয়েটে বেশ কিছু অনুষদ ও বিভাগ রয়েছে যেখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাদান করা হয়। বিভাগ গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো যন্ত্রকৌশল, পুরকৌশল, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল, রসায়ন প্রকৌশল ইত্যাদি।
শিক্ষার্থী ও শিক্ষক:
প্রতিবছর রুয়েটে বহুসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী রয়েছে।
অবকাঠামো:
রুয়েটের একটি সমৃদ্ধ অবকাঠামো রয়েছে, যার মধ্যে আধুনিক ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি, আবাসিক হল, সেমিনার হল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত।
গবেষণা:
রুয়েট গবেষণার ক্ষেত্রেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেন।
অবস্থান:
রুয়েট রাজশাহী শহরে অবস্থিত।
ভর্তি প্রক্রিয়া:
রুয়েটে ভর্তির জন্য প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আমরা আশা করি এই সংক্ষিপ্ত তথ্য রুয়েট সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে, রুয়েটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।