মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট

আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২:৫৬ পিএম
নামান্তরে:
মো রফিকুল ইসলাম সম্রাট
মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট

মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট: ভুয়া দুদক কর্মকর্তা চক্রের একজন

সম্প্রতি রাজধানীতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কার্যালয়ের সামনে থেকে গ্রেফতার হওয়া তিনজন ভুয়া দুদক কর্মকর্তার মধ্যে একজন হলেন মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট। তিনি ‘দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থা’ নামে একটি প্রতারক চক্রের নির্বাহী পরিচালক ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

২০২৫ সালের ৬ জানুয়ারি, সোমবার বিকেলে সেগুনবাগিচা দুদক কার্যালয় থেকে তাকে আটক করা হয়। তার সাথে আরও দুজনকে আটক করা হয়, তারা হলেন- সংস্থার পরিচালক (অপারেশন) মো. রায়হান ওরফে সৈয়দ রায়হান ও সাইফুল ইসলাম। এদের তিনজনের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

এই চক্রটি দুদক কর্মকর্তার ছদ্মবেশে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে, আইনবহির্ভূতভাবে জরিমানা আদায় করে এবং চাঁদাবাজি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তারা হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রতারণা করেছে এবং ১৫৩টি স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ২০০ টি স্থানে চাঁদাবাজি করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা ১৮ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রায় ৫ লাখ টাকার বেশি চাঁদাবাজি করার কথা স্বীকার করেছে।

মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাটের বয়স, জাতিগত পরিচয় ও পেশা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা আরও তথ্য জানতে পারলে আপনাদেরকে অবগত করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট ভুয়া দুদক কর্মকর্তা চক্রের নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।
  • ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ তাকে গ্রেফতার করা হয়।
  • তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে।
  • তার চক্রটি ১৫৩টি স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ২০০টি স্থানে চাঁদাবাজি করেছে।
  • তারা প্রায় ৫ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করেছে বলে স্বীকার করেছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো রফিকুল ইসলাম সম্রাট

মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট, মো. রায়হান ওরফে সৈয়দ রায়হান এবং সাইফুল ইসলাম ‘দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থা’ নামে ভুয়া সংস্থা গঠন করে দুদকের ছদ্মবেশে প্রতারণা করেছেন।