মেহনাজ আক্তার মীম

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:৪৩ এএম

মেহনাজ আক্তার মীম নামের দুই ব্যক্তির কথা উল্লেখযোগ্য। একজন হলেন সাঁতার প্রশিক্ষক এবং অন্যজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

মেহনাজ আক্তার মীম (সাঁতার প্রশিক্ষক):

মানিকগঞ্জের সাঁটুরিয়ার ডুল্লা গ্রামের মেহনাজ আক্তার মীম একজন সাঁতার প্রশিক্ষক। ২০২০ সালে তার ৮ বছর বয়সী ভাই পুকুরে পড়ে যাওয়ার ঘটনা তার জীবনে বড় পরিবর্তন আনে। সেই ঘটনার পর থেকেই মীম শিশুদের পানিতে ডুবে মৃত্যুর সংকট মোকাবেলায় কাজ শুরু করেন। তিনি ইউনিসেফের ‘সুইমসেফ’ কর্মসূচির সাথে যুক্ত হয়ে কমিউনিটি সাঁতার প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। ২০২২ সালে তিনি ২০০ এবং ২০২৩ সালে ২০০ এর বেশি শিশুকে সাঁতার শিখিয়েছেন। মীমের কাজের ফলে ডুল্লা গ্রামে পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর কোনো ঘটনা ঘটেনি।

মেহনাজ আক্তার মীম (বশেমুরকৃবি শিক্ষার্থী):

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষার্থী মেহনাজ আক্তার মীম। তিনি বসুন্ধরা শুভসংঘের বশেমুরকৃবি শাখার সাধারণ সম্পাদক। উল্লেখ্য যে এই মেহনাজ আক্তার মীম-এর জন্ম তারিখ, বয়স, জাতিগত পরিচয় ইত্যাদি তথ্য প্রদত্ত লেখায় পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য যে, প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী দুই মেহনাজ আক্তার মীম-এর মধ্যে কোন ধরনের সম্পর্ক আছে কিনা তা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়।

মূল তথ্যাবলী:

  • মানিকগঞ্জের সাঁটুরিয়ার ডুল্লা গ্রামের মেহনাজ আক্তার মীম ইউনিসেফের 'সুইমসেফ' কর্মসূচির অধীনে কমিউনিটি সাঁতার প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন।
  • তিনি ২০২২ ও ২০২৩ সালে শত শত শিশুকে সাঁতার শিখিয়েছেন এবং তার এলাকায় পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনা কমেছে।
  • অন্য একজন মেহনাজ আক্তার মীম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বসুন্ধরা শুভসংঘের সাধারণ সম্পাদক।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মেহনাজ আক্তার মীম

মেহনাজ আক্তার মীম শুভসংঘের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচীতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।