মুহাম্মদ আজিজ খান: বাংলাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী ব্যবসায়ী ও সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণকারী আজিজ খান একজন সেনা কর্মকর্তার পুত্র। তিনি ১৯৭৩ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৩০,০০০ টাকা ধার করে ব্যবসায়িক জীবন শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি রাসায়নিক পদার্থের ব্যবসা দিয়ে যাত্রা শুরু করেন, পরবর্তীতে প্লাস্টিক ব্যবসা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও বিনিয়োগ করেন। তার নেতৃত্বে সামিট গ্রুপ বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপুল অবদান রেখেছে, দেশের প্রায় ২০% বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। সামিট গ্রুপ বিদ্যুৎ, জ্বালানি, বন্দর, টেলিযোগাযোগ, আতিথেয়তা ও রিয়েল এস্টেটসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যক্রম পরিচালনা করে। আজিজ খান জিই, আইএফসি ও ওয়ার্সেসিলার মতো বহুজাতিক সংস্থার সাথে অংশীদারিত্ব করেছেন এবং বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছেন। তিনি সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা এবং আঞ্জুমান আজিজ খানের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ। তাদের তিন কন্যা। পানামা পেপারসে তার নাম উঠে আসলেও, সামিট গ্রুপ পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে স্পষ্টীকরণ দেয়া হয়েছে। আজিজ খানের একজন ভাই, অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ফারুক খান, আওয়ামী লীগের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। আজিজ খান এবং তার পরিবার UNICEF এর আন্তর্জাতিক কাউন্সিলের সদস্য হিসাবেও কাজ করছেন। তার ব্যবসায়িক সাফল্য ও দাতব্য কার্যক্রমের জন্য তিনি সর্বদা আলোচনায় থাকেন।
মুহাম্মদ আজিজ খান
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
নামান্তরে:
আজিজ খান (ব্যবসায়ী)
মুহাম্মদ আজিজ খান (ব্যবসায়ী)
মুহাম্মদ আজিজ খান (ব্যবসায়ী)
মুহাম্মদ আজিজ খান
মূল তথ্যাবলী:
- সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান
- বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপুল অবদান
- বহুজাতিক সংস্থার সাথে অংশীদারিত্ব
- কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ
- পানামা পেপারসে নাম উঠে আসা
- সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা
- UNICEF এর আন্তর্জাতিক কাউন্সিলের সদস্য
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মুহাম্মদ আজিজ খান
মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন এবং সেই কারণে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন।
মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন এবং বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন।