মুস্তফা মাহমুদ হোসেন

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫১ এএম

বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন: বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি

সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী এবং বিচারক। ১৯৫৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার দেওভান্ডার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮১ সালে আইনজীবী হিসেবে কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে যোগদান করেন এবং ১৯৮৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে অ্যাডভোকেট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। তার বাবা সৈয়দ মুস্তফা আলী ছিলেন কুমিল্লা জেলা আদালতের একজন প্রথিতযশা আইনজীবী।

আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবনের পর, ১৯৯৯ সালে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি তিনি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি এবং ২০০৩ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। ২০১১ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি আপীল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। তিনি দুইবার বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য গঠিত সার্চ কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।

২০১৮ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি তিনি বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং ২০২১ সালের ৩০শে ডিসেম্বর অবসরে যান। তার শিক্ষা জীবন কুমিল্লা জিলা স্কুল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জড়িত। এছাড়াও, তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল আফ্রিকান স্টাডিজ এবং ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। উল্লেখ্য যে, লেখাটিতে মুস্তফা মাহমুদ হোসেন নামে আরও ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে, তবে বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের বিস্তারিত জীবনী এবং কর্মজীবনের বিবরণ উপস্থাপন করা হয়েছে। অন্যান্য মুস্তফা মাহমুদ হোসেন সম্পর্কে যদি আরও তথ্য জানার প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি ছিলেন।
  • তিনি ১৯৫৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বর কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন।
  • তিনি ১৯৮১ সালে আইনজীবী হিসেবে যোগদান করেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আইনি পদে দায়িত্ব পালন করেন।
  • তিনি ২০২১ সালের ৩০শে ডিসেম্বর অবসরে যান।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মুস্তফা মাহমুদ হোসেন

১ জানুয়ারী ২০২৪, ৬:০০ এএম

মুস্তফা মাহমুদ হোসেন বিটিসিএল এর উন্নয়নের জন্য ব্রডব্যান্ড সম্প্রসারণ, অবকাঠামোর নগদীকরণ এবং ডিজিটাল পরিষেবা চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন।