মাগুরার শালিখা উপজেলার হরিশপুর

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৩ এএম

মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার অন্তর্গত হরিশপুর একটি গ্রাম। এই গ্রামের সুনির্দিষ্ট ইতিহাস, জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ নয়। তবে উপজেলার সাথে সম্পর্কিত তথ্য থেকে আমরা কিছু ধারণা পেতে পারি। শালিখা উপজেলার অবস্থান মাগুরা জেলা শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং আড়পাড়া থেকে এর প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। শালিখা উপজেলার উত্তরে ঝিনাইদহ জেলার ঝিনাইদহ সদর উপজেলা ও মাগুরা সদর উপজেলা, দক্ষিণে যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলা, পূর্বে নড়াইল সদর উপজেলা, মাগুরা সদর উপজেলা, নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলা ও মহম্মদপুর উপজেলা, এবং পশ্চিমে ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলা ও যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলা অবস্থিত। শালিখা উপজেলায় কৃষিকাজ প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। ধান, গম, ভুট্টা, আলু, কলা, সরিষা, সবজি, আখ, পাট প্রভৃতি ফসল উৎপাদিত হয়। আম, কাঁঠাল, জাম, পেঁপে, লিচু, কলা ইত্যাদি ফলের উৎপাদনও উল্লেখযোগ্য। উপজেলার নদী ও বিলে মাছ ধরাও জনগোষ্ঠীর গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। শালিখা উপজেলার চিত্রা, নবগঙ্গা ও ফাটকি নদী এবং জামলা, নেউরা ও বুড়ুলির বিল উল্লেখযোগ্য। মুক্তিযুদ্ধের সময় শালিখা ৮নং সেক্টরের অধীনে ছিল এবং ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর স্বাধীন হয়। হরিশপুরের বিশেষ কোন ইতিহাস উল্লেখযোগ্য নয়। তবে এ গ্রাম শালিখা উপজেলার অংশ হিসাবে উপজেলার ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাথে জড়িত। সাম্প্রতিককালে হরিশপুর থেকে অস্ত্রসহ কিছু যুবককে আটকের খবর পাওয়া গেছে। তবে হরিশপুরের সুনির্দিষ্ট জনসংখ্যা ও অন্যান্য তথ্য প্রাপ্তিযোগ্য নয়।

মূল তথ্যাবলী:

  • মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার একটি গ্রাম হল হরিশপুর।
  • উপজেলার প্রধান অর্থনীতি কৃষি ও মৎস্য চাষ।
  • মুক্তিযুদ্ধে শালিখা ৮নং সেক্টরের অধীনে ছিল।
  • হরিশপুর থেকে অস্ত্রসহ যুবক আটকের ঘটনা ঘটেছে।
  • হরিশপুরের বিশেষ ইতিহাস উপলব্ধ নয়।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মাগুরার শালিখা উপজেলার হরিশপুর

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

ফারুক মোল্যাকে মাগুরার শালিখা উপজেলার হরিশপুর থেকে আটক করা হয়।

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

ফারুক মোল্যাকে এই স্থান থেকে আটক করা হয়।