মঈদুল হাসান

আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:০৭ এএম

মঈদুল হাসান: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন গুরুত্বপূর্ণ সংগঠক ও লেখক

মঈদুল হাসান বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট লেখক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তিনি ১৯৩৬ সালের ২৯ জুলাই বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে তিনি ১৯৬০ সালের দিকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখা শুরু করেন। এ সময় তিনি পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মঈদুল হাসান প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন। তিনি মুজিবনগর সরকারের পক্ষে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ আলাপ-আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। তার লেখা ‘মূলধারা ’৭১’ বইটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বোঝার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও তিনি ‘উপধারা একাত্তর: মার্চ-এপ্রিল’ নামক গ্রন্থ রচনা করেছেন। মঈদুল হাসানের লেখাগুলি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের রাজনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক দিকগুলিকে বিশ্লেষণ করে।

মঈদুল হাসানের স্মরণীয় অবদান এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্থায়ী স্থান অর্জন করেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • মঈদুল হাসান একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী লেখক এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক।
  • তিনি ১৯৩৬ সালে বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
  • তিনি দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় সম্পাদকীয় লেখক ছিলেন।
  • ১৯৭১ সালে তিনি মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।
  • তার বিখ্যাত বই ‘মূলধারা ’৭১’ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ দলিল।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মঈদুল হাসান

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মঈদুল হাসান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমির সম্মানসূচক ফেলোশিপ পেয়েছেন।

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মঈদুল হাসান, রিচার্ড এম ইটন, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখ্তার, ড. ফেরদৌসী কাদরী, সুগত চাকমা, শহিদুল আলম ও শম্ভু আচার্য বাংলা একাডেমি সাম্মানিক ফেলোশিপ-২০২৪ পেয়েছেন।

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মঈদুল হাসান বাংলা একাডেমির সাম্মানিক ফেলোশিপ লাভ করেছেন।

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

মঈদুল হাসান বাংলা একাডেমির সাম্মানিক ফেলোশিপ লাভ করেছেন।