ভিভো বাংলাদেশ

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৭:১৫ এএম

ভিভো বাংলাদেশ: জনপ্রিয়তার পেছনের গল্প

চীনা বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি ভিভো (vivo) বাংলাদেশের মোবাইল বাজারে অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১০০ টিরও বেশি দেশে তাদের উচ্চমানের স্মার্টফোন সরবরাহ করে আসছে।

ভিভো'র বাংলাদেশ অভিযান:

ভিভো ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে। প্রথম দিকে ভিভো Y53, Y65, V7, এবং V7+ মডেলের ফোন দিয়ে বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

ভিভো'র সফলতা:

ভিভো তাদের স্টাইলিশ ডিজাইন, অসাধারণ ক্যামেরা এবং মূল্যের সাথে মানানসই ফিচারের সমন্বয়ে তৈরি করা ফোনের জন্য পরিচিত। তাদের ফোনগুলি বিভিন্ন দামে পাওয়া যায়, যার ফলে বিভিন্ন আয়ের মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে।

ভিভোর বিভিন্ন সিরিজ:

  • V সিরিজ: প্রিমিয়াম মিড-রেঞ্জ স্মার্টফোন।
  • Y সিরিজ: বাজেট-বান্ধব স্মার্টফোন যা উন্নত ফিচারসহ সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়।
  • X সিরিজ: ফ্ল্যাগশিপ লেভেলের স্মার্টফোন যা উচ্চমানের ক্যামেরা এবং পারফরমেন্স অফার করে।
  • T সিরিজ: পারফরমেন্স-ভিত্তিক ফোন।

ZEISS-এর সাথে অংশীদারিত্ব:

বিশ্ববিখ্যাত লেন্স নির্মাতা ZEISS এর সাথে ভিভোর অংশীদারিত্ব তাদের ক্যামেরা প্রযুক্তিকে অনন্য করে তুলেছে। এই অংশীদারিত্বের ফলে ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ ফোনগুলিতে অসাধারণ ইমেজিং ক্ষমতা যুক্ত হয়েছে।

উল্লেখযোগ্য তথ্য:

  • ভিভো বাংলাদেশে বেশ কিছু সেবা কেন্দ্র স্থাপন করেছে।
  • তাদের ফোনগুলিতে ৫জি প্রযুক্তিও অন্তর্ভুক্ত আছে।
  • ভিভো বাংলাদেশে তাদের বিক্রয় এবং মার্কেটিং কার্যক্রম জোরদার করে চলেছে।

উপসংহার:

ভিভো বাংলাদেশের মোবাইল বাজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তাদের উন্নত প্রযুক্তি, স্টাইলিশ ডিজাইন এবং মূল্যের সাথে মানানসই ফিচারের সমন্বয়ে তারা বাংলাদেশি গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ভবিষ্যতে ভিভো আরও উদ্ভাবনী প্রযুক্তি নিয়ে আসবে বলে আশা করা যায়।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত চীনা বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি
  • ২০১৭ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু
  • স্টাইলিশ ডিজাইন, উন্নত ক্যামেরা ও মূল্যের সাথে মানানসই ফিচারের জন্য পরিচিত
  • ZEISS-এর সাথে অংশীদারিত্ব
  • V, Y, X এবং T সিরিজের ফোন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ভিভো বাংলাদেশ

জানুয়ারি ৭-৯, ২০২৫

ভিভো বাংলাদেশ ‘ক্যাপচার দ্য ফিউচার - ২০২৫’ প্রকল্পের মাধ্যমে শিশুদের ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি শেখানোর উদ্যোগ নেয়।