পুরান ঢাকার ঐতিহাসিক লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত বাহাদুর শাহ পার্ক বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও বিনোদনমূলক স্থান। এটি একসময় ভিক্টোরিয়া পার্ক নামে পরিচিত ছিল। ১৯শ শতকের উন্নয়নের পর, ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের স্মৃতি ধারণ করে এটির নামকরণ করা হয় বাহাদুর শাহ পার্ক। পার্কটি ডিম্বাকৃতি, লোহার বেড়া দ্বারা ঘেরা, এবং দুটি প্রধান প্রবেশদ্বার রয়েছে। এখানে সিপাহি বিদ্রোহের শহীদদের স্মরণে স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভ, খাজা হাফিজুল্লাহর স্মৃতিস্তম্ভ, এবং একটি অষ্টভুজাকার ফোয়ারা রয়েছে। এটি ঢাকার জজ কোর্ট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, কবি নজরুল কলেজসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিকটে অবস্থিত। আগে এখানে আর্মেনিয়ানদের 'আন্টাঘর' নামক একটি ক্লাব ছিল, যা ১৯শ শতকের প্রথমার্ধে ইংরেজদের দখলে চলে যায়। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের সময় এই ময়দানে বহু সিপাহিকে ফাঁসি দেওয়া হয়, এবং পরবর্তীতে ১৮৫৮ সালে রানী ভিক্টোরিয়ার শাসন ঘোষণা এখান থেকেই করা হয়। ১৯৫৭ সালে বিদ্রোহের শতবর্ষ উপলক্ষে এটির নামকরণ বাহাদুর শাহ পার্ক করা হয়। ২০২০ সালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর উন্নয়ন কাজ করে। পার্কটি বর্তমানে স্থানীয়দের জনপ্রিয় বিনোদন ও সমাবেশ স্থল।
ভবদিয়া পার্ক
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:০৫ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের স্মৃতি রক্ষার্থে প্রতিষ্ঠিত
- পূর্বে ভিক্টোরিয়া পার্ক নামে পরিচিত ছিল
- ডিম্বাকৃতি ও লোহার বেড়া দ্বারা ঘেরা
- গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিকটে অবস্থিত
- ২০২০ সালে উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - ভবদিয়া পার্ক
১৮ ডিসেম্বর
সদর উপজেলার ভবদিয়া পার্কে স্কুলছাত্রী ও কিশোর প্রথম দেখা করে।
18 ডিসেম্বর
স্কুলছাত্রী ও কিশোর প্রথম দেখা করে।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
এখানে নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়।