ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:৪৩ পিএম

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট হলো উচ্চগতির ইন্টারনেট সংযোগের একটি প্রকার, যার গতি প্রতি সেকেন্ডে অন্তত ১ মেগাবাইট (Mbps) । ২০০৬ সালে বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু হয়, যা ডায়াল-আপ ইন্টারনেটের তুলনায় অনেক দ্রুত। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান (ISP) যেমন- গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, টেলিটক ইত্যাদি দ্বারা সরবরাহ করা হয়। এর বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে, যেমন DSL, পেয়ার বন্ডিং, ফাইবার অপটিক এবং কেবল ইন্টারনেট। মোবাইল ব্রডব্যান্ড ওয়াইফাই হটস্পট ছাড়াই স্থানান্তরিত অবস্থায় ইন্টারনেট সংযোগ বজায় রাখে। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে ব্যবহারকারীরা দ্রুত বড় ফাইল আপলোড, ডাউনলোড এবং স্ট্রিমিং করতে পারেন। তবে, ব্রডব্যান্ড সংযোগের খরচ, গতির অসঙ্গতি, নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং গ্রামীণ এলাকায় সীমিত অ্যাক্সেস এর মত কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সরকার বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন)-এর মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের দাম নির্ধারণ করে থাকে এবং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলির উপর নজরদারি করে। সাম্প্রতিককালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়, বিক্ষোভ ও সহিংসতার কারণে দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা কিছু সময়ের জন্য বন্ধ ছিল। এই ঘটনায় ডেটা সেন্টার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারনে অর্থনীতির উপর এর প্রভাব পড়েছিল।

মূল তথ্যাবলী:

  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতি ১ Mbps এর বেশি।
  • ২০০৬ সালে বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু হয়।
  • DSL, ফাইবার অপটিক, কেবল ইন্টারনেট ইত্যাদি ব্রডব্যান্ডের প্রকারভেদ।
  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান (ISP) এর মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়।
  • ব্রডব্যান্ডের সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই বিদ্যমান।
  • সরকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের দাম নির্ধারণ করে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

এই গাইডলাইনের ফলে দেশীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অস্তিত্ব সংকটে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।