ছয় মাস বন্ধ থাকার পর জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর পুনরায় আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করেছে। রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, দুপুর ১২টায় ভারত থেকে ২০ টি ট্রাক পাথর এই বন্দরে প্রবেশ করে। প্রতিটি ট্রাকে ১২ মেট্রিক টন করে মোট ২৪০ মেট্রিক টন পাথর আমদানি করা হয়। শুল্ক কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে ট্রাকগুলো খালাস করা হয়। সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন পাথর আমদানি চলবে বলে জানিয়েছেন শুল্ক কর্মকর্তা। দীর্ঘদিন পর বন্দরের কার্যক্রম পুনরায় শুরু হওয়ায় ব্যবসায়ী, আমদানি-রপ্তানিকারক ও শ্রমিকদের মধ্যে উৎসাহের পরিবেশ বিরাজ করছে। ধানুয়া কামালপুর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. পলাশ জানান, বন্দরের কার্যক্রম পুনরায় সচল হওয়ায় বেকার শ্রমিকরা কাজে ফিরবে এবং ব্যবসায়ীরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবেন। তবে, স্থানীয়রা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, পূর্বের মত চাঁদাবাজি ও শুল্ক ফাঁকির ঘটনা ঘটলে আবারও বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির নেতা গোলাম রসুল সেতু দেশের আমদানি-রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ীদের এই বন্দরে ব্যবসা করার আহ্বান জানিয়েছেন। বন্দরের শুল্ক বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, নানা জটিলতার পর বন্দর পুনরায় চালু হয়েছে এবং তিনি আশাবাদী যে কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। বন্দরটি ৩৪টি পণ্য আমদানির অনুমোদন থাকলেও বর্তমানে শুধুমাত্র পাথর আমদানি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর ৬ মাস পর পুনরায় চালু
- ২০ ট্রাক পাথর আমদানি
- ব্যবসায়ীদের মধ্যে উৎসাহ
- চাঁদাবাজি ও শুল্ক ফাঁকির আশঙ্কা
- ৩৪টি পণ্যের অনুমোদন থাকলেও বর্তমানে শুধুমাত্র পাথর আমদানি
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - ব্যবসায়ীরা
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
এই স্থানের ব্যবসায়ীরা পাথর আমদানি করেছেন।
৪ জানুয়ারী ২০২৫
সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং দাম বৃদ্ধি ঘটতে পারে।
ব্যবসায়ীরা সরকারের ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করেছেন এবং তাদের সাথে আলোচনা না করে সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
জানুয়ারী ৫, ২০২৫
তারা চাঁদাবাজির শিকার হয়েছে।