বিহারের চাকুলিয়া

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৪ এএম

বিহারের চাকুলিয়া: একটি অস্পষ্টতা

প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "বিহারের চাকুলিয়া" শব্দগুচ্ছ দ্ব্যর্থক। এটি দুটি ভিন্ন স্থানকে নির্দেশ করতে পারে:

  • প্রথমত, এটি বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার সীতাকোট বিহারকে বুঝাতে পারে। এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাটি পঞ্চম বা ষষ্ঠ শতাব্দীর বৌদ্ধ বিহার বলে ধারণা করা হয়। এটি ১৯৫৮ সালে আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়ার নেতৃত্বে পুরাতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক খনন করা হয়েছিল। বিহারটিতে ৪১টি কক্ষ, একটি টানা বারান্দা এবং কেন্দ্রীয় কক্ষ ছিল। এখান থেকে ব্রোঞ্জ নির্মিত বোধিসত্ত্ব মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে।
  • দ্বিতীয়ত, এটি ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পূর্ব সিংভূম জেলার ঘাটশিলা উপবিভাগে অবস্থিত একটি এলাকাও বুঝাতে পারে। চাকুলিয়া এখানে একটি নোটিফাইড এরিয়া কাউন্সিল (NAC) এবং চতুর্থ পৌর কর্পোরেশন। এটি জমশেদপুর থেকে ৭১ কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে একটি অচল বিমানবন্দর, কানাইশ্বর পাহাড়, বাঁশ গাছ এবং 'হিন্দুস্তান সাব ফ্যাক্টরী' নামক ডিটারজেন্টের জন্য পরিচিত। এখানে দানবীয় স্বরূপ গৌশালাও আছে।

উপরোক্ত তথ্য দুটি স্থানকে পৃথকভাবে বর্ণনা করেছে, কিন্তু একটা নির্দিষ্ট বিহারের সাথে চাকুলিয়ার সম্পর্ক স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। অতএব, অতিরিক্ত তথ্য ছাড়া "বিহারের চাকুলিয়া" কি বোঝায় তা স্পষ্ট নয়। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদেরকে পরবর্তীতে সঠিক তথ্য দিতে পারব।

মূল তথ্যাবলী:

  • সীতাকোট বিহার, দিনাজপুর: ৫ম-৬ষ্ঠ শতাব্দীর বৌদ্ধ বিহার
  • ১৯৫৮ সালে খননকার্য সম্পন্ন
  • ৪১ টি কক্ষ ও কেন্দ্রীয় মন্দির
  • ব্রোঞ্জ মূর্তি উদ্ধার
  • চাকুলিয়া, ঝাড়খণ্ড: NAC ও চতুর্থ পৌর কর্পোরেশন
  • অচল বিমানবন্দর, কানাইশ্বর পাহাড়, বাঁশের জন্য বিখ্যাত

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।