বিশ্বতম সাহা

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

কুমিল্লার লাকসামে যুবদলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ঘটনার সাথে জড়িত বিশ্বতম সাহা নামে একজন ব্যক্তির পরিচয় ও ভূমিকা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বেশ আলোচনা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, বিশ্বতম সাহা একাধিক ব্যক্তির নাম হতে পারে, তাই অস্পষ্টতা এড়াতে প্রাসঙ্গিক তথ্য সহ স্পষ্টীকরণ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধে লাকসামে ঘটে যাওয়া যুবদলের দ্বন্দ্বের ঘটনায় বিশ্বতম সাহার ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হবে।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লা লাকসামের দৌলতগঞ্জ বাজারে যুবদলের দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এক পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য কর্নেল (অব.) এম আনোয়ার উল আজিম এবং অন্য পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিল্পবিষয়ক সম্পাদক মো. আবুল কালাম। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের একটি সাংগঠনিক দলের লাকসামে প্রতিনিধি সভার কথা ছিল, যাতে দুই পক্ষই উপস্থিত থাকার কথা ছিল, কিন্তু পরে আনোয়ার উল আজিম পক্ষের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত হতে পারবেন না বলে জানান।

এরপর আবুল কালাম পক্ষের কার্যালয়ে প্রতিনিধি সভা শুরু হয়। কিন্তু আনোয়ার উল আজিমের অনুসারীরা মিছিল বের করে, যার ফলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। চাইনিজ কুড়াল, চাপাতিসহ দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করা হয় এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এই ঘটনায় বিশ্বতম সাহা, যিনি আনোয়ার উল আজিম পক্ষের লাকসাম উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, তিনি কোনও মন্তব্য করেননি এবং সিনিয়রদের সাথে পরামর্শ করে মতামত জানানোর কথা বলেছেন। তার ভূমিকা, ঘটনার সময় তিনি কী করছিলেন বা ঘটনার সাথে কতটা জড়িত ছিলেন সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।

সুতরাং, বিশ্বতম সাহার সম্পূর্ণ পরিচয় ও ভূমিকা সম্পর্কে আরও স্পষ্ট তথ্যের প্রয়োজন। তার ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন বয়স, পেশা ইত্যাদি সংবাদে উল্লেখ নেই।

মূল তথ্যাবলী:

  • কুমিল্লার লাকসামে যুবদলের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ
  • ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ এ ঘটনাটি ঘটে
  • কর্ণেল (অব.) এম আনোয়ার উল আজিম ও মো. আবুল কালামের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ
  • বিশ্বতম সাহা আনোয়ার উল আজিম পক্ষের সাবেক যুবদল নেতা
  • পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বিশ্বতম সাহা