বিমল চন্দ্র দাস

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৮:০৪ এএম

বিমল চন্দ্র দাস: বহুমুখী ব্যক্তিত্বের ঝলক

উপলব্ধ তথ্য অনুযায়ী, "বিমল চন্দ্র দাস" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। এই প্রবন্ধে আমরা দুইজন বিমল চন্দ্র দাসের তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব যাদের সম্পর্কে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রথম বিমল চন্দ্র দাস: বরিশাল জেলার মৎস্য কর্মকর্তা (ইলিশ) হিসেবে তার পরিচয় পাওয়া গেছে। ২০২৫ সালের প্রথম দিকে, তিনি বরিশালের ইলিশের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি এবং শীত মৌসুমে ইলিশের অভাব সম্পর্কে বক্তব্য দিয়েছেন। তার বক্তব্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, শীতকালে ইলিশের অভাবের কারণ স্পষ্টভাবে নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। তিনি ইলিশের বাজার মূল্যের তীব্র বৃদ্ধির প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তার কর্মস্থলে যোগদানের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৩।

দ্বিতীয় বিমল দাস: একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি চিত্রশিল্পী ছিলেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে বাংলা প্রকাশনার জগতে, বিশেষ করে শিশুসাহিত্যের পত্রিকা ও বইয়ের প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার জন্ম ১৯৩৫ সালে কলকাতার আহিরীটোলায় এবং মৃত্যু হয় ২০০২ সালের ২৭শে জুলাই। তিনি স্বশিক্ষিত শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন এবং অনন্য শৈলীতে অসংখ্য শিশু বইয়ের চিত্রকর্ম করেছেন। তিনি 'ন্যাশনাল টোবাকো কোম্পানি'র বিজ্ঞাপন বিভাগেও কাজ করেছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য কর্মের মধ্যে 'আরব্য উপন্যাসের গল্প' বইয়ের অলংকরণের জন্য 'শিশু সাহিত্য সংসদ' থেকে পুরস্কার প্রাপ্তি উল্লেখযোগ্য। তিনি পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া সিরিজের বইয়ের প্রচ্ছদও করেছেন।

উল্লেখ্য: উপলব্ধ তথ্য সীমিত। ভবিষ্যতে আরও তথ্য প্রাপ্ত হলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বরিশালের মৎস্য কর্মকর্তা (ইলিশ) বিমল চন্দ্র দাস ইলিশের দাম বৃদ্ধি ও অভাব সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন।
  • বিমল দাস একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি চিত্রশিল্পী ছিলেন যিনি শিশু সাহিত্যের চিত্রকর্মে খ্যাত।
  • ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণকারী বিমল দাস ২০০২ সালে মারা যান।
  • তিনি 'আরব্য উপন্যাসের গল্প' বইয়ের অলংকরণের জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বিমল চন্দ্র দাস

জানুয়ারি ০৪, ২০২৫

বিমল চন্দ্র দাস বরিশাল জেলার মৎস্য কর্মকর্তা (ইলিশ)। তিনি ইলিশের অভাবের কথা নিশ্চিত করেছেন।