বিএবি

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৮:১০ এএম

বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০০৬ সালে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি দেশের বিভিন্ন পরীক্ষাগার, সনদপ্রদানকারী সংস্থা, পরিদর্শন সংস্থা, এবং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলিকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করে। জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়নে বিএবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সাযুজ্য নিরূপণ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।

বিএবি Asia Pacific Accreditation Cooperation (APAC) এবং International Laboratory Accreditation Cooperation (ILAC) এর সাথে পারস্পরিক স্বীকৃতি ব্যবস্থা (Mutual Recognition Arrangement, MRA) স্বাক্ষর করেছে। বিএবি দ্বারা অ্যাক্রেডিটেড প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত পণ্য ও সেবার গুণগত মান সনদ বা পরীক্ষণ রিপোর্ট বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য। এটি আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্য ও সেবার অবস্থানকে শক্তিশালী করে।

বিএবি'র অফিস ঠিকানা:

শিল্প মন্ত্রণালয় ভবন (ষষ্ঠ তলা)

৯১, মতিঝিল বা/এ

ঢাকা-১০০০।

ফোনঃ +৮৮-০২-৯৫১৩২২১

ফ্যাক্সঃ +৮৮-০২-৯৫১৩২২২

ই-মেইলঃ info@bab.gov.bd

গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি:

চেয়ারম্যান: বেগম জাকিয়া সুলতানা (সিনিয়র সচিব, শিল্প মন্ত্রণালয়)

মহাপরিচালক: মুঃ আনোয়ারুল আলম (অতিরিক্ত সচিব)

বিএবি'র কার্যক্রমের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক:

  • ২০০৬ সালে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন আইনের অধীনে প্রতিষ্ঠা।
  • এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অ্যাক্রেডিটেশন সহযোগিতা (APAC) ও আন্তর্জাতিক ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশন সহযোগিতা (ILAC) এর সাথে MRA স্বাক্ষর।
  • বিভিন্ন পরীক্ষাগার ও প্রতিষ্ঠানকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান।
  • জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়নে অবদান।
  • আন্তর্জাতিক মানদন্ড পূরণে কার্যক্রম।

উল্লেখ্য, বিএবি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত
  • শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে কার্যক্রম পরিচালনা
  • APAC ও ILAC এর সাথে MRA স্বাক্ষর
  • জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়নে অবদান
  • পরীক্ষাগার ও প্রতিষ্ঠানগুলিকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।