প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়: বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার দ্রুত বিকাশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবদান অপরিসীম। ১৯৯২ সালে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এগুলোর যাত্রা শুরু হয়। এই আইনের ফলে দেশে বেসরকারি উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পথ সুগম হয়। শুরুতে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সাথে যাত্রা শুরু হলেও, বর্তমানে দেশে অসংখ্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যা উচ্চশিক্ষার আর্ন্তজাতিক মান বজায় রাখার চেষ্টা করছে।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিভিন্ন শাখায় শিক্ষা প্রদান করে থাকে। বিজ্ঞান, প্রকৌশল, ব্যবস্থাপনা, মানবিক ও অন্যান্য বিষয়ের উপর উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করেছে এগুলো। এছাড়াও, অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথ উদ্যোগে কাজ করছে।

তবে, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সমালোচনাও রয়েছে। শিক্ষার মান নিয়ন্ত্রণ, অতিরিক্ত ফি, অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি কিছু চ্যালেঞ্জ এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সামনে রয়েছে। তবে সরকার এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।

সার্বিকভাবে, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এগুলো দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি, রोजগারের সুযোগও সৃষ্টি করছে। ভবিষ্যতে, এই প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও বিকাশে নতুন নীতি এবং কৌশল প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৯২ সালে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণয়ন
  • উচ্চশিক্ষার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
  • বিভিন্ন শাখায় শিক্ষা প্রদান
  • আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার চেষ্টা
  • শিক্ষার মান নিয়ন্ত্রণ, অতিরিক্ত ফি, অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা- চ্যালেঞ্জ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

ইউজিসি ৭৫ জন শিক্ষার্থীকে পিএইচডি স্কলারশিপ দেবে।