পোরবন্দর, গুজরাট, ভারত

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৫ পিএম
নামান্তরে:
পোরবন্দর গুজরাট ভারত
পোরবন্দর, গুজরাট, ভারত

পোরবন্দর: মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব

পোরবন্দর, ভারতের গুজরাট রাজ্যের একটি উপকূলীয় শহর, যা মহাত্মা গান্ধী এবং সুদামা (ভগবান কৃষ্ণের বন্ধু) এর জন্মস্থান হিসেবে বিখ্যাত। এই শহরটি পোরবন্দর জেলার প্রশাসনিক সদর দপ্তর হিসেবেও কাজ করে। ২১.৬৩ ডিগ্রী উত্তর এবং ৬৯.৬ ডিগ্রী পূর্বে অবস্থিত এই শহরের গড় উচ্চতা মাত্র ১ মিটার (৩.৩২ ফুট)।

জনসংখ্যা ও শিক্ষা: ২০০১ সালের জনগণনা অনুযায়ী পোরবন্দরের জনসংখ্যা ছিল ১৩৩,০৮৩। মহিলাদের জনসংখ্যা ৪৯% এবং পুরুষদের ৫১%। এই এলাকার গড় সাক্ষরতার হার ৭৩%, যা জাতীয় গড়ের (৫৯.৫%) চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

ভাষা ও পরিবহন: গুজরাটি, হিন্দি এবং ইংরেজি এই শহরের প্রধান ভাষা। পরিবহনের জন্য শহরের বাস (কারগিল পরিবহন কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত), অটো রিকশা, ব্যক্তিগত ট্যাক্সি ব্যবহৃত হয়। পোরবন্দর রেলস্টেশন ও বিমানবন্দর (মুম্বাই-এর সাথে জেট এয়ারওয়েজ এর নিয়মিত উড়ান) শহরের সাথে অন্যান্য স্থানের যোগাযোগ স্থাপন করে।

অর্থনীতি ও শিল্প: পোরবন্দরের প্রধান শিল্প সিমেন্ট তৈরি এবং রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন।

ঐতিহাসিক গুরুত্ব: মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান হিসেবে পোরবন্দরের বিশেষ ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্মকাণ্ড ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। শ্রীকৃষ্ণের বন্ধু সুদামার জন্মস্থান হিসেবেও পোরবন্দর ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

পর্যটন আকর্ষণ: মহাত্মা গান্ধী জাদুঘর এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পোরবন্দরের পর্যটন আকর্ষণ। এই শহরের আরও পর্যটন আকর্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করব।

পোরবন্দর: মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব

পোরবন্দর, ভারতের গুজরাট রাজ্যের একটি উপকূলীয় শহর, যা মহাত্মা গান্ধী এবং সুদামা (ভগবান কৃষ্ণের বন্ধু) এর জন্মস্থান হিসেবে বিখ্যাত। এই শহরটি পোরবন্দর জেলার প্রশাসনিক সদর দপ্তর হিসেবেও কাজ করে। ২১.৬৩ ডিগ্রী উত্তর এবং ৬৯.৬ ডিগ্রী পূর্বে অবস্থিত এই শহরের গড় উচ্চতা মাত্র ১ মিটার (৩.৩২ ফুট)।

জনসংখ্যা ও শিক্ষা: ২০০১ সালের জনগণনা অনুযায়ী পোরবন্দরের জনসংখ্যা ছিল ১৩৩,০৮৩। মহিলাদের জনসংখ্যা ৪৯% এবং পুরুষদের ৫১%। এই এলাকার গড় সাক্ষরতার হার ৭৩%, যা জাতীয় গড়ের (৫৯.৫%) চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

ভাষা ও পরিবহন: গুজরাটি, হিন্দি এবং ইংরেজি এই শহরের প্রধান ভাষা। পরিবহনের জন্য শহরের বাস (কারগিল পরিবহন কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত), অটো রিকশা, ব্যক্তিগত ট্যাক্সি ব্যবহৃত হয়। পোরবন্দর রেলস্টেশন ও বিমানবন্দর (মুম্বাই-এর সাথে জেট এয়ারওয়েজ এর নিয়মিত উড়ান) শহরের সাথে অন্যান্য স্থানের যোগাযোগ স্থাপন করে।

অর্থনীতি ও শিল্প: পোরবন্দরের প্রধান শিল্প সিমেন্ট তৈরি এবং রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন।

ঐতিহাসিক গুরুত্ব: মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান হিসেবে পোরবন্দরের বিশেষ ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্মকাণ্ড ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। শ্রীকৃষ্ণের বন্ধু সুদামার জন্মস্থান হিসেবেও পোরবন্দর ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

পর্যটন আকর্ষণ: মহাত্মা গান্ধী জাদুঘর এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পোরবন্দরের পর্যটন আকর্ষণ। এই শহরের আরও পর্যটন আকর্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান
  • সুদামার জন্মস্থান (শ্রীকৃষ্ণের বন্ধু)
  • পোরবন্দর জেলার সদর দপ্তর
  • উপকূলীয় শহর
  • সিমেন্ট ও রাসায়নিক শিল্পের কেন্দ্র

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।