পাকিস্তানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিভিন্ন ঘটনা, বিশেষ করে সাংবাদিক, অধিকারকর্মী ও রাজনৈতিক বিরোধীদের ওপর অত্যাচারের বিস্তারিত বর্ণনা। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে আইনজীবী ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কর্মী শফিক আহমেদের অপহরণ ও নির্যাতন, গত বছর একজন সাংবাদিকের উপর বন্দুকের মুখে পেটানো এবং একজন ভাষ্যকারের উপর গুলি চালানোর ঘটনা, এছাড়াও, আসাদ আলি তুরের উপর হামলা, গুলালাল ইসমাইলের পশ্চিমে পালিয়ে যাওয়া এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বক্তব্য সহ অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ঘটনার বিশ্লেষণ। পাকিস্তান সরকার ও সামরিক বাহিনীর প্রতিক্রিয়া এবং ব্লাসফেমি আইনসহ পাকিস্তানের মিডিয়া পরিস্থিতির দিকগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রতিবেদনটিতে বিভিন্ন সূত্রের উল্লেখ রয়েছে এবং উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ও সংগঠনের তথ্য দেওয়া হয়েছে। তবে, পাকিস্তানি অত্যাচারের সম্পূর্ণ ও বিস্তৃত পরিসংখ্যান এই প্রতিবেদনে উপস্থাপন করা সম্ভব হয়নি। আমরা আরও তথ্য একত্রিত করার চেষ্টা করছি এবং ভবিষ্যতে আপনাকে আপডেট করব।
পাকিস্তানি অত্যাচার
আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ১:৫০ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- শফিক আহমেদের অপহরণ ও নির্যাতন (২০১৯)
- সাংবাদিক ও ভাষ্যকারদের উপর হামলা
- আসাদ আলি তুরের উপর হামলা
- গুলালাল ইসমাইলের পালিয়ে যাওয়া
- ইমরান খানের বক্তব্য
- পাকিস্তানের মিডিয়া পরিস্থিতি
- ব্লাসফেমি আইন
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।