নাটোরের হালতিবিলের খোলাবাড়িয়া গ্রামের তানজিলা বেগম বর্ষাকালে হাঁস পালনের মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। বর্ষার শুরুতে তিনি ৫০টি পাতিহাঁসের ডিম কিনে বাচ্চা তুলে ৪০টি হাঁস লালন-পালন করেছেন। এই হাঁসগুলো বাড়ির ধানের কুড়া, চাল, খাবারের উচ্ছিষ্ট এবং বিলের শামুক-ঝিনুক খেয়ে বড় হয়েছে। প্রতিটি হাঁস বর্তমানে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে এবং তিনি এভাবে প্রায় ২০,০০০ টাকা আয় করার আশা করছেন। তানজিলা বেগমের উদাহরণ হালতিবিল এলাকার অন্যান্য নারীদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে, যারা এই পদ্ধতিতে বর্ষাকালীন অবসর সময় কাজে লাগিয়ে আর্থিকভাবে উপকৃত হচ্ছেন। তারা পাতিহাঁস, রাজহাঁস ও চিনাহাঁস পালন করে পরিবারের অতিরিক্ত খরচ মেটানোর পাশাপাশি বোরো চাষাবাদেও সাহায্য করছে।
তানজিলা বেগম
মূল তথ্যাবলী:
- তানজিলা বেগম হালতিবিলের খোলাবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা
- তিনি বর্ষায় হাঁস পালন করে আয় করেন
- ৫০টি ডিম থেকে ৪০টি হাঁস লালন-পালন করেছেন
- প্রতিটি হাঁস ৫০০-৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে
- প্রায় ২০,০০০ টাকা আয়ের আশা করছেন
গণমাধ্যমে - তানজিলা বেগম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪
তানজিলা বেগম ৫০টি পাতিহাঁসের ডিম কিনে ৪০টি বড় করেছেন এবং বিক্রি করবেন।