ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর

আপডেট: ১ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৩৪ পিএম

ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর: বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা এবং বিচার প্রক্রিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা।

২০১৪ সালে পাস করা ‘ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) আইন’ এবং ২০১৮ সালের বিধিমালার অধীনে ৯ আগস্ট ২০২০ তে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই অধিদপ্তর গঠিত হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং নমুনা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অপরাধ তদন্তে, পিতৃত্ব/মাতৃত্ব নির্ণয়ে, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবেলায় এবং অন্যান্য জরুরী ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করা।

অধিদপ্তরটি ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরি সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত ডিএনএ ল্যাবরেটরিগুলির তত্ত্বাবধান এবং সমন্বয় করে। এটি একটি জাতীয় ডিএনএ ডাটাবেইজ প্রতিষ্ঠা এবং ব্যবস্থাপনার কাজ করে এবং ডিএনএ প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আইনি কাঠামো প্রদান করে।

অধিদপ্তরের কাজের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের ডিএনএ পরীক্ষা, নমুনা সংগ্রহের প্রশিক্ষণ, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পালন এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কার্যক্রম উন্নয়ন। পুলিশ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, আদালত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সংস্থাগুলির সাথে সহযোগিতা করে এটি বিভিন্ন অপরাধ তদন্তে সহায়তা প্রদান করে।

ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কার্যক্রম বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা এবং বিচার প্রক্রিয়ার উন্নয়নে একটি মাইলফলক। এই অধিদপ্তরের সফল কাজকর্ম দেশের জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ৯ আগস্ট ২০২০ তে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠা
  • ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও নিয়ন্ত্রণের কাজ
  • অপরাধ তদন্ত, পিতৃত্ব/মাতৃত্ব নির্ণয় ও জাতীয় বিপর্যয় মোকাবেলায় সহায়তা
  • জাতীয় ডিএনএ ডাটাবেইজ ব্যবস্থাপনা
  • আইনি কাঠামো প্রদান ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পালন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর

১ জানুয়ারী ২০২৫

ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ করেছে।