জিয়াউল হোসেন

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২:২২ এএম

মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান: বিতর্কিত কর্মজীবন ও আইনি জটিলতা

মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান বাংলাদেশের একজন বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। তিনি দীর্ঘদিন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন এবং বেশ কয়েকটি মামলায় জড়িত থাকার কারণে জনসম্মুখে আলোচিত হয়েছেন।

কর্মজীবন ও পদ: জিয়াউল আহসান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ১৯৯১ সালে কমিশন পান। তিনি র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-এ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং পরবর্তীতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) এর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০২২ সালে তিনি এনটিএমসির মহাপরিচালক পদে নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে সরকারের পতনের পর তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আইনি জটিলতা: জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে ছাত্রদের হত্যার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ‘আয়না ঘর’ নামক গোপন বন্দিশালার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ ও উঠেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে। তার স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যাংক হিসাব ও স্থগিত করা হয়েছে।

অন্যান্য তথ্য: উপরোক্ত তথ্য ছাড়া জিয়াউল আহসানের ব্যক্তিগত জীবন, বয়স, জাতিগত পরিচয় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য এই প্রেক্ষাপটে উল্লেখ নেই। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে আরো তথ্য উপলব্ধ হলে, আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান বাংলাদেশের একজন বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব
  • তিনি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন
  • জুলাই-আগস্টের আন্দোলন ও ‘আয়না ঘর’ এর সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে
  • দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জিয়াউল হোসেন