জিয়াউল ইসলাম

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:১০ পিএম

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েছেন ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এনটিএমসির মহাপরিচালক ছিলেন এবং এর আগে র‌্যাবেও গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম তাঁর বিরুদ্ধে গুম, খুন, ‘আয়না ঘর’ ব্যবহারসহ বিভিন্ন গুরুতর অভিযোগ তুলে ধরেন। তাজুল ইসলাম জিয়াউল আহসানকে 'আয়না ঘরের কারিগর' বলে অভিহিত করেন এবং বসনিয়ার 'কসাই' রাদোভান কারাদজিচের সাথে তাঁর তুলনা করেন। জিয়াউল আহসান আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ আরও সাতজন পুলিশ কর্মকর্তাও জড়িত। তাদের সকলকেই কারাগারে পাঠানো হয়েছে এবং এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। মামলায় বিভিন্ন স্থানে গুলি করে ছাত্র হত্যা, গুম, নির্যাতন, গণহত্যা, পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র সহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উঠেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • জিয়াউল আহসান এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক ছিলেন।
  • তার বিরুদ্ধে গুম, খুন, ‘আয়না ঘর’ ব্যবহারের অভিযোগ।
  • চিফ প্রসিকিউটর তাকে 'আয়না ঘরের কারিগর' বলে অভিহিত করেছেন।
  • সাবেক পুলিশ প্রধানসহ আরও সাতজন পুলিশ কর্মকর্তাও জড়িত।
  • ট্রাইব্যুনাল তদন্তের জন্য এক মাসের সময় দিয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জিয়াউল ইসলাম

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

জিয়াউল ইসলাম কাগাশুরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হিসেবে ট্রাক আটকের ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে তথ্য দেন।

জিয়াউল ইসলাম কাগাশুরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন।