জিয়াউর রহমানের হৃদয়

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:১২ এএম

জিয়াউর রহমানের হৃদয়: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও রাষ্ট্রনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ

১৯ জানুয়ারী ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতের বগুড়া জেলায় জন্মগ্রহণকারী জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মজীবন শুরু করে তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকা পালন করেন। ২৭শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে তিনি জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য তিনি বীর উত্তম খেতাব লাভ করেন।

মুক্তিযুদ্ধের পর, জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল রাষ্ট্রপতি হন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন এবং বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ৩০শে মে ১৯৮১ সালে চট্টগ্রামে এক সামরিক অভ্যুত্থানে তিনি নিহত হন। তার মৃত্যুর পরও জিয়াউর রহমানের নেতৃত্ব ও আদর্শ অনুসারীদের মনে জীবন্ত থাকে।

জিয়াউর রহমানের হৃদয়ের কথা বলা মানে হলো তার দেশপ্রেম, গণতন্ত্রের প্রতি আন্তরিকতা, অর্থনৈতিক উন্নয়নের দূরদর্শিতা এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রতি তার অটুট বিশ্বাস। তিনি সবসময় দেশ ও জনগণের স্বার্থকে সর্বোচ্চে রাখতেন। তার জীবন ও কাজের মাধ্যমে তিনি জনগণের কাছে একজন প্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং এখনও জাতীয় ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় হিসেবে তাকে স্মরণ করা হয়।

তিনি একজন সাহসী ও দেশপ্রেমিক সৈনিক ছিলেন যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতীয় ঐক্য ও উন্নয়নের লক্ষ্যে তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন।

তার জীবন ও কাজের মাধ্যমে তিনি দেশের জনগণের কাছে একজন প্রিয় নেতা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান
  • স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ
  • ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত
  • বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা
  • ৩০শে মে ১৯৮১ সালে নিহত

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জিয়াউর রহমানের হৃদয়

‘স্রোত’র আয়োজনে বিজয় দিবসের কবিতা পাঠ অনুষ্ঠানে ‘স্বাধীনতা তুমি’ কবিতার বাংলা ও ইতালীয় অনুবাদ পাঠ করেন।