পটুয়াখালীর আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের জলিশা গ্রাম বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২০১৫ সালে এ গ্রামে সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার ও মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাকিম খান একটি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ৬৭ জন শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে বিদ্যালয়টি সরকারি করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের কাছ থেকে ৩-৭ লাখ টাকা করে নেন। কিন্তু বিদ্যালয়টি সরকারি হয়নি এবং ৯ বছর ধরে শিক্ষক-কর্মচারীরা বিনা বেতনে কাজ করে যাচ্ছেন। গত শুক্রবার আব্দুল হাকিম খান মারা যান। শনিবার তার জানাজার পরে পাওনাদার শিক্ষক-কর্মচারীরা লাশ দাফন থেকে আটকে রাখে। দুই ঘণ্টা পর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে এবং সমস্যা সমাধানের আশ্বাসে লাশ দাফন করা হয়। জলিশা গ্রামের এ ঘটনায় স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। এই ঘটনার ফলে জলিশা গ্রামের নাম দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
জলিশা
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- জলিশা গ্রামে একটি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা
- শিক্ষকদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া
- ৯ বছর বেতন না পাওয়া
- আব্দুল হাকিম খানের মৃত্যু ও লাশ আটকের ঘটনা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।