গাজার পুলিশ বাহিনী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না কারণ প্রদত্ত তথ্যে পুলিশ বাহিনীর বিষদ বর্ণনা নেই। তবে, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে গাজার পুলিশ বাহিনীর প্রধানসহ অনেক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ২ জানুয়ারি, ২০১৪ সালে খান ইউনিসের আল-মাওয়াসি জেলার একটি আশ্রয়শিবিরে এই আক্রমণ সংঘটিত হয়। এই আক্রমণে গাজার পুলিশ বাহিনীর প্রধান মাহমুদ সালাহ এবং তার সহকারী হুসাম শাহওয়ানসহ অন্তত ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হন। গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘটনার নিন্দা করেছে এবং এই আক্রমণের মাধ্যমে গাজায় নৈরাজ্য ছড়িয়ে মানুষের কষ্ট আরও বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি অভিবাসীদের কল্যাণে নিয়োজিত ত্রাণসংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি মনে করেন ফিলিস্তিনের বাসিন্দারা কোনো জায়গায় নিরাপদে নেই। ইসরায়েলের দাবি, আক্রমণের শিকার বেসামরিক ভবনগুলো হামাস ‘জঙ্গী’ কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যবহার করত। আরো বিস্তারিত তথ্য পাওয়ার পর লেখাটি আপডেট করা হবে।
গাজার পুলিশ বাহিনী
আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:২৩ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে গাজার পুলিশ বাহিনীর প্রধানসহ ৬৮ ফিলিস্তিনি নিহত।
- ২ জানুয়ারি, ২০১৪ সালে খান ইউনিসের আল-মাওয়াসি জেলায় ঘটনাটি ঘটে।
- গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘটনার নিন্দা জানায়।
- জাতিসংঘ মানবিক পরিস্থিতির উদ্বেগ প্রকাশ করে।
- ইসরায়েল অভিযোগ করে যে, হামাস আক্রান্ত বেসামরিক ভবন ব্যবহার করত।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - গাজার পুলিশ বাহিনী
২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম
গাজার পুলিশ বাহিনীর প্রধান ও অন্যান্য সদস্য ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন।