মেঘনা গ্রুপের ক্যাপ্টেন আমান উল্লাহ চৌধুরী নাবিকদের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ২০২৩ সালের ২৭ নভেম্বর মেঘনা অ্যাডভেঞ্চার জাহাজ থেকে চারজন নাবিক মিসিসিপি নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় তিনি জড়িত ছিলেন। তিনি দেশ রূপান্তরকে জানান যে, পালিয়ে যাওয়া নাবিকদের মধ্যে অনেকেই অভিজ্ঞ এবং পুরোনো নাবিক ছিলেন, এমনকি হেড কুকও ছিলেন। তিনি বুঝতে পারছেন না কেন তারা পালিয়েছে। ক্যাপ্টেন চৌধুরী আরও জানান যে, আমেরিকার বন্দরে জাহাজ যাওয়ার সময় প্রতিটি জাহাজে চারজন করে বডিগার্ড রাখতে হচ্ছে, যার ফলে প্রতি জাহাজে প্রতি ২০ দিনে প্রায় ৩৬ হাজার মার্কিন ডলার অতিরিক্ত খরচ হয়। তিনি নাবিকদের পালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং এটি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি নাবিকদের নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে উল্লেখ করেছেন।
ক্যাপ্টেন আমান উল্লাহ চৌধুরী
মূল তথ্যাবলী:
- মেঘনা গ্রুপের ক্যাপ্টেন আমান উল্লাহ চৌধুরী নাবিক পলায়নের ঘটনায় জড়িত।
- মিসিসিপি নদীতে নাবিকদের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় তিনি মন্তব্য করেছেন।
- পালিয়ে যাওয়া নাবিকদের মধ্যে অনেকেই অভিজ্ঞ ছিলেন।
- আমেরিকার বন্দরে বডিগার্ড রাখার কারণে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হচ্ছে।
- নাবিক পলায়ন বাংলাদেশি নাবিকদের সুনাম নষ্ট করছে।
গণমাধ্যমে - ক্যাপ্টেন আমান উল্লাহ চৌধুরী
মেঘনা গ্রুপের ক্যাপ্টেন এবং নাবিকদের পালানোর বিষয়ে মতামত দিয়েছেন।