কেআইবি

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:২৮ এএম

কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি): কৃষিবিদদের জাতীয় সংগঠন

বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)। ১৯৭০ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিজ্ঞানী সম্মেলনে ‘ইষ্ট পাকিস্তান এগ্রিকালচারাল এসোসিয়েশন’ নামে একটি সংগঠন হিসেবে যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালের ২ জানুয়ারি কৃষি ভবন, ফার্মগেট, ঢাকায় বিশেষ সাধারণ সভায় এর নামকরণ করা হয় ‘বাংলাদেশ কৃষিবিদ সমিতি’। পরবর্তীতে, ২০ জানুয়ারি ১৯৮১ সালে নাম পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন’ এবং ০৫.০৩.১৯৯২ সালে ‘কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ’ রাখা হয়।

এই সংগঠনটি কৃষিবিদদের পেশাদার উন্নয়ন, কৃষি সম্পর্কিত গবেষণা ও প্রযুক্তি প্রসার, এবং কৃষি খাতের উন্নয়নে নানাবিধ কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে। কেআইবি কৃষি সম্মিলন, কৃষি দিবস এবং অন্যান্য কৃষি-সংক্রান্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। এছাড়াও, সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। ১২ জানুয়ারি ২০১৮ সালে ঢাকা শহরের বাসিন্দাদের বাড়ির বাগানের সমস্যা সমাধানের জন্য একটি সাপ্তাহিক সেবা কেন্দ্র চালু করার কথা ঘোষণা করা হয়। এই কেন্দ্রে উদ্যানতত্ত্ব, প্রাণিপালন, মৎস্য বিজ্ঞান, উদ্ভিদ বিদ্যা ও বাগান বিদ্যার বিশেষজ্ঞরা সেবা প্রদান করেন।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী কেআইবির অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে সীমিত। আমরা অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে এই লেখা আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৭০ সালে ‘ইষ্ট পাকিস্তান এগ্রিকালচারাল এসোসিয়েশন’ নামে প্রতিষ্ঠা।
  • ১৯৭২ সালে ‘বাংলাদেশ কৃষিবিদ সমিতি’ নামে নামকরণ।
  • ১৯৮১ সালে ‘বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন’ নামে নামকরণ।
  • বর্তমান নাম: কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)।
  • কৃষি উন্নয়ন ও কৃষিবিদদের পেশাদার উন্নয়নে কাজ করে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - কেআইবি

৩ জানুয়ারী ২০২৫

২৫ ক্যাডার কর্মকর্তাদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।