কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:২৫ এএম

কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী: একজন সাবেক সচিবের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী একজন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা যিনি বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)-এর সাবেক সদস্য ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে, প্রদত্ত তথ্যে তার জন্ম তারিখ, বয়স, জাতিগত পরিচয়, এবং ধর্ম সম্পর্কে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। আমরা যখন আরো তথ্য সংগ্রহ করতে পারবো তখন এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে কর্মকাল ও বিতর্ক: কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালীন বিভিন্ন বিতর্কে জড়িত ছিলেন। এই বিতর্কগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ক্রেস্টে স্বর্ণ জালিয়াতি, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় এমন প্রতিষ্ঠানকে অনুদান প্রদান, এবং চাকরির শেষ সময়ে মুক্তিযোদ্ধা সনদ লাভ। এই ঘটনাগুলো নিয়ে তদন্ত হয়েছে এবং প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এই তদন্ত ও প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য প্রদত্ত তথ্যে নেই।

শেষ দায়িত্ব: উল্লেখযোগ্যভাবে, তিনি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব পদ থেকে অপসারিত হয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) নিযুক্ত হন। তার অবসরের পরিকল্পনা ৩০ অক্টোবর ২০২৩ ছিল।

অন্যান্য তথ্য: তার কার্যকাল এবং পদোন্নতি সম্পর্কে আরও তথ্য প্রদত্ত তালিকায় পাওয়া গেছে। উদাহরণস্বরূপ, তিনি সেপ্টেম্বর ২০০৯ থেকে সেপ্টেম্বর ২০১০ পর্যন্ত এবং পরে ২৮শে এপ্রিল ২০০৯ থেকে ১৫শে সেপ্টেম্বর ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন।

উল্লেখ্য: প্রদত্ত তথ্য সীমিত থাকায় কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকীর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জীবনী লেখা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে আরও তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আরও বিস্তৃত এবং সম্পূর্ণ করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী বাংলাদেশ সরকারের একজন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা।
  • তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)-এর সাবেক সদস্য ছিলেন।
  • মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
  • মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালীন বিভিন্ন বিতর্কে জড়িত ছিলেন।
  • জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) নিযুক্ত হয়েছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।