কনে

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৭:৪১ এএম

‘কনে’ শব্দটি বাংলা ভাষায় বিবাহের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই শব্দটির মাধ্যমে বিয়ের অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থানকারী নারীকে নির্দেশ করা হয়। এই শব্দটির উৎপত্তি সংস্কৃত ‘কন্যা’ শব্দ থেকে। কালক্রমে ‘কন্যা’ > ‘কইন্যা’ > ‘কনে’ এই রূপান্তর ঘটেছে। এর অর্থগত ব্যাপ্তি বিস্তৃত; এটি বিবাহের পাত্রী, বিবাহযোগ্য কুমারী, এমনকি নববধূকেও নির্দেশ করতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও সম্প্রদায়ের মধ্যে কনে সংক্রান্ত রীতিনীতি ও প্রথায় বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। কনে পণ, যৌতুক, বর ও কনের পারস্পরিক সম্মতি, বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা ইত্যাদি বিষয় কনে সংক্রান্ত প্রসঙ্গগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ। উল্লেখ্য, ‘কনে’ শব্দটি কেবল একজন নারীকে নির্দেশ করে না, বরং এটি একটি নতুন সম্পর্কের, একটি নতুন পরিবারের সূচনাও বুঝায়। বিভিন্ন গান, কবিতা ও সাহিত্যকর্মে ‘কনে’ শব্দের চিত্রকল্প অসাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। বিবাহের আগে ও পরে কনের জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা, অনুভূতি, সামাজিক প্রেক্ষাপট সব মিলিয়ে ‘কনে’ শব্দটি একটা জটিল ও সমৃদ্ধ বোধ বহন করে।

মূল তথ্যাবলী:

  • কনে শব্দটি সংস্কৃত কন্যা থেকে উৎপত্তি
  • বিবাহের পাত্রী, বিবাহযোগ্য কন্যা, নববধূ - সবই কনে
  • কনে সংক্রান্ত রীতিনীতি ও প্রথার অঞ্চলভেদে বৈচিত্র্য
  • কনে পণ, যৌতুক, সম্মতি, বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা গুরুত্বপূর্ণ দিক

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - কনে