কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ টি এম আক্তার উজ জামান। ঘটনার পরপরই তিনি তদন্ত শুরু করেন এবং ভাইরাল ভিডিও ফুটেজের সাহায্যে অভিযুক্তদের শনাক্ত করে আটক করার নির্দেশ দেন। পুলিশের অভিযানে পাঁচজনকে আটক করা হলেও, ঘটনার মূল অভিযুক্তরা এখনো পলাতক রয়েছেন। ওসি আক্তার উজ জামানের নেতৃত্বে পুলিশ মূল অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে। তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফিং করে আটক ও তদন্তের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছেন। তদন্তে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা ও মূল অভিযুক্তের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওসি আক্তার উজ জামানের তত্ত্বাবধানে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। তবে ঘটনার পরে এজাহারের অনুলিপি ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনাও তদন্তের আওতায় আছে বলে ওসি জানিয়েছেন। বিস্তারিত তথ্য পাওয়া মাত্রই আপনাদেরকে অবহিত করা হবে।
এ টি এম আক্তার উজ জামান
আপডেট: ৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:৫২ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি এ টি এম আক্তার উজ জামান বীর মুক্তিযোদ্ধা লাঞ্ছনার ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
- পুলিশের অভিযানে ৫ জন আটক, মূল অভিযুক্তরা পলাতক।
- ওসি আটক ও তদন্তের বিষয়ে সংবাদ ব্রিফিং করেছেন।
- ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা ও মূল অভিযুক্তের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল।
- এজাহারের কপি ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।