উপনির্বাচন

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:২০ পিএম
নামান্তরে:
By-elections
By-election
উপনির্বাচন

উপনির্বাচন হলো কোনো নির্বাচনী এলাকায় আসন শূন্য হয়ে পড়লে, সেই শূন্য আসন পূরণের জন্য অনুষ্ঠিত বিশেষ নির্বাচন। এই শূন্যতা বিভিন্ন কারণে দেখা দিতে পারে, যেমন- একজন নির্বাচিত প্রতিনিধির মৃত্যু, পদত্যাগ, অযোগ্যতা ঘোষণা, বা একাধিক আসন জয়ের ফলে কোনো একটি আসন ছেড়ে দিতে হলে। উপনির্বাচন সাধারণ নির্বাচনের মতোই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সরকারের জনপ্রিয়তা, দলীয় শক্তি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতির একটা স্পষ্ট ছবি তুলে ধরতে পারে। বিভিন্ন দেশে উপনির্বাচনের পদ্ধতি ও নিয়মাবলী ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যেমন, কিছু দেশে শূন্য আসন পূরণের জন্য উপনির্বাচনের পরিবর্তে দলীয়ভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। আবার কিছু দেশে উপনির্বাচন শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট কারণে অনুষ্ঠিত হয়, অন্যান্য কারণে শূন্য আসন দীর্ঘস্থায়ী থাকতে পারে। উপনির্বাচনের ফলাফল পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের পূর্বাভাস হিসেবেও মানা হয়, যদিও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেন। কারণ উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম থাকে এবং নির্দিষ্ট কোনো দলের অধিক উৎসাহী সমর্থকদের ভোটের প্রভাব বেশি থাকে। উপনির্বাচন কখনও কখনও রাষ্ট্রীয় রাজনীতিতে বড় ধরণের পরিবর্তন আনতে পারে, যেমন- সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে যাওয়া, নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান, বা কোনো দলের রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তন হওয়া। এই লেখায় উপনির্বাচন সংক্রান্ত আরও বিস্তারিত তথ্য যোগ করার জন্য আমরা আপনাকে ভবিষ্যতে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • উপনির্বাচন হলো কোনো আসন শূন্য হলে সেই আসন পূরণের জন্য অনুষ্ঠিত নির্বাচন।
  • আসন শূন্যতার কারণ হতে পারে মৃত্যু, পদত্যাগ, অযোগ্যতা ইত্যাদি।
  • উপনির্বাচনের ফলাফল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রভাব ফেলতে পারে।
  • বিভিন্ন দেশে উপনির্বাচনের পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।