আরজু মিয়া

আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৩ পিএম

দুটি ভিন্ন ঘটনায় জড়িত দুই ‘আরজু মিয়া’ নিয়ে লেখা হচ্ছে এই প্রতিবেদন।

ঘটনা ১: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নিহতের ঘটনা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে ব্যাটারিচালিত রিকশার ধাক্কায় ৫৩ তম ব্যাচের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত রিকশাচালক আরজু মিয়াকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন গেরুয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আরজু মিয়া আশুলিয়ার গেরুয়া এলাকার মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে। তাকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়। ঘটনাটি ঘটে ১৯ নভেম্বর (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলার সামনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আবু সৈয়দ বাদী হয়ে অজ্ঞাত এক চালককে আসামি করে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণসহ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।

ঘটনা ২: হাজারীবাগে শিশু হত্যার ঘটনায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ছাত্রলীগ নেতা

ঢাকার হাজারীবাগে এক শিশুকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার তদন্তকালে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত আরজু মিয়া ছাত্রলীগের হাজারীবাগ থানা ইউনিটের সভাপতি ছিলেন। এই ঘটনায় র‌্যাব-২ এর পরিচালকসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে অপহরণ ও হত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছিলেন নিহত আরজু মিয়ার পরিবার। ঢাকার একটি আদালত এই ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। তদন্তের একপর্যায়ে র‌্যাব ঘটনার মূল অভিযুক্ত আরজু মিয়ার ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ার কথা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে। সরকারি দলের একজন সংসদ সদস্যও র‌্যাবের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছিলেন। র‌্যাব-২ এর পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাসুদ রানাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়া গ্রেপ্তার
  • হাজারীবাগে শিশু হত্যার ঘটনায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ছাত্রলীগ নেতা আরজু মিয়া
  • আরজু মিয়ার পরিবার র‌্যাবের বিরুদ্ধে অপহরণ ও হত্যার অভিযোগ
  • আদালত বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আরজু মিয়া

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

আরজু মিয়া'র বাড়িতে চোরাকারবারিরা ভারতীয় বিড়ি মজুত রেখেছিল এবং পুলিশের উপর হামলায় সহযোগিতা করেছিল।

আরজু মিয়ার বাড়িতে অভিযানের সময় পুলিশের উপর হামলা হয়।