আব্দুল খালেক পাঠান

আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ২:২৮ পিএম

আব্দুল খালেক পাঠান: একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্যতা

প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "আব্দুল খালেক পাঠান" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ করতে পারে। উপলব্ধ তথ্য থেকে স্পষ্ট নয় কোন আব্দুল খালেক পাঠান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাই, আমরা এখানে দুইটি আলাদা আব্দুল খালেক পাঠান সম্পর্কে আলোচনা করব, যাদের তথ্য আমরা পেয়েছি।

প্রথম আব্দুল খালেক পাঠান:

এই আব্দুল খালেক পাঠান ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীর প্রথম প্রধান পরিদর্শক (আইজিপি) ছিলেন। তিনি ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ২৩ এপ্রিল ১৯৭৩ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সদস্যও ছিলেন। তার জন্ম ১ মার্চ ১৯২৭ সালে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার জিরুইন গ্রামে। তিনি বাংলাদেশের প্রথম গৃহসচিব ছিলেন এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। ১০ জুন ২০১৩ সালে ঢাকায় তার মৃত্যু হয়।

দ্বিতীয় আব্দুল খালেক পাঠান:

এই আব্দুল খালেক পাঠান কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান। তিনি অবৈধভাবে ব্যাংক ঋণ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কর্তৃক মামলায় জড়িত। দুদকের তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৫২৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগেও মামলা রয়েছে। ২০১৭ সালে ঋণ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তার ব্যক্তিগত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নেই।

উভয় আব্দুল খালেক পাঠানের জীবনী, বয়স, কর্মজীবন, শিক্ষাগত যোগ্যতা, জন্ম তথ্য, শারীরিক পরিসংখ্যান, পুরস্কার/সম্মান, পছন্দের জিনিস ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে, আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সদস্য ছিলেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আইজিপি ছিলেন একজন আব্দুল খালেক পাঠান।
  • আরেকজন আব্দুল খালেক পাঠান কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং ব্যাংক ঋণ আত্মসাতের মামলায় জড়িত।
  • প্রথম আব্দুল খালেক পাঠান ১০ জুন ২০১৩ সালে ঢাকায় মারা যান।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আব্দুল খালেক পাঠান

২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

আব্দুল খালেক পাঠান কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে ৫২৬ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলার মুখোমুখি হয়েছেন।