অরিজিৎ চক্রবর্তী ভারতের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, যিনি কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র পক্ষে কাজ করেন। সম্প্রতি তিনি পলাতক পিকে হালদার-সহ তিনজনের জামিন বিষয়ে কলকাতা আদালতে আইনি যুক্তি উপস্থাপন করেছিলেন। পিকে হালদার বাংলাদেশ থেকে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে পলাতক ছিলেন। অরিজিৎ চক্রবর্তী জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ আদালতের তাদের বিরুদ্ধে দোষী সাব্যস্ত করার রায়ের নথি ভারতের আদালতে জমা করা যায়নি বলেই তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। কলকাতার ব্যাঙ্কশাল আদালত ১০ লক্ষ টাকা মূল্যের ব্যক্তিগত বন্ডের বিনিময়ে তাদের জামিন মঞ্জুর করে। আদালত আগামী ৯ জানুয়ারী শুনানির পরবর্তী দিন ঠিক করেছে। অরিজিৎ চক্রবর্তীর যুক্তি ছিল, বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের আদালতের নথি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, সাধারণভাবে উপলব্ধ তথ্যের উপর ভিত্তি করে আদালত সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তবে আদালত ইডির যুক্তি মানেনি এবং পিকে হালদারসহ তিনজনের জামিন মঞ্জুর করেছে। এই ঘটনায় অরিজিৎ চক্রবর্তীর ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।
অরিজিৎ চক্রবর্তী ইডি-র পক্ষে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে মামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। পিকে হালদার বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে পালিয়ে গিয়েছিলেন। অরিজিৎ চক্রবর্তী তদন্ত সংস্থার পক্ষে আদালতে যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।