দুটি ভিন্ন সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি রয়েছে, একটি চীনে এবং অন্যটি বাংলাদেশে। চীনের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি (Southeast University, SEU) একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় যা চীনের কেন্দ্রীয় সরকার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি প্রকল্প ২১১ এবং প্রোগ্রাম ৯৮৫ এর অন্তর্ভুক্ত, যা বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। নানজিং শহরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ক্যাম্পাস রয়েছে: সিপাইলো, জিলোংহু এবং ডিংজিয়াচিয়াও। ১৯০২ সালে সানজিয়াং নর্মাল কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত, বর্তমান নামে ১৯৮৮ সালে নামকরণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলি নানজিং শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত। প্রধান ক্যাম্পাস, সিপাইলো, নানজিং শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত, পূর্বে ছয়টি রাজবংশের প্রাচীন রাজধানী ছিল। ২০০৬ সালে জিলোংহু ক্যাম্পাসে সদর দপ্তর স্থানান্তরিত হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণা ও শিক্ষার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অর্জন করেছে এবং ১০০ টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি বর্তমানে ১২,০০০ এরও বেশি শিক্ষার্থী নিয়ে তিনটি অনুষদে বিভক্ত। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের নকশা ঢাকার শহুরে পরিবেশে তার বৃহৎ চাহিদা পূরণের জন্য উল্লম্বভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে।
South East University ক্যাম্পাস
আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:০২ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- চীনের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত।
- চীনের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির তিনটি ক্যাম্পাস রয়েছে।
- বাংলাদেশের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত।
- বাংলাদেশের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত।
- চীনের সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা করে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - South East University ক্যাম্পাস
৯ জানুয়ারী ২০২৫
এখানে এম. কামালউদ্দীন চৌধুরীর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।