৪৩তম বিসিএস

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:৪৬ পিএম

৪৩তম বিসিএস: নিয়োগ প্রক্রিয়া ও বিতর্কের ইতিহাস

বাংলাদেশে ৪৩তম বিসিএস (বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস) নিয়োগ প্রক্রিয়া বেশ কিছু বিতর্ক ও ঘটনার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। ২০২০ সালের ৩০শে নভেম্বর প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া ২০২৩ সালের ২৬শে ডিসেম্বর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের মাধ্যমে শেষ হয়েছে বলে মনে হলেও, পরবর্তী ঘটনা প্রক্রিয়াকে আরও জটিল করে তুলেছে।

প্রাথমিক পরীক্ষায় ৪ লাখ ৩৫ হাজারেরও বেশি প্রার্থী অংশগ্রহণ করে। ২০২২ সালের ২০শে জানুয়ারি ফলাফল প্রকাশের পর লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় জুলাইয়ে। ৯ হাজার ৮৪১ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

পিএসসি (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) দুই হাজার ৮০৫ জন প্রার্থীকে নিয়োগের সুপারিশ করে। কিন্তু ১৫ অক্টোবর প্রথমে প্রকাশিত নিয়োগ প্রজ্ঞাপনে দুই হাজার ৬৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং ৯৯ জনের ফলাফল স্থগিত রাখা হয়। পরবর্তীতে, ৩০শে ডিসেম্বর আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আরও ১৬৮ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়া হয়।

সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মোট ১৮৯৬ জন প্রার্থী নিয়োগ পেয়েছেন। তাদেরকে ১৫শে জানুয়ারির মধ্যে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগদান না করলে তাদের নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনেক প্রার্থী অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে পুনর্বিবেচনার সভা এবং আবেদন পুনর্বিবেচনার ব্যবস্থা করেছে। এই ঘটনাটি ৪৩তম বিসিএসকে বিতর্কিত এবং জটিল করে তুলেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ।
  • ২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত।
  • ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর পিএসসি চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে।
  • প্রথমে ২,০৬৪ জন, পরে ১৮৯৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
  • মোট ২৬৭ জন প্রার্থীকে বিভিন্ন কারণে বাদ দেওয়া হয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ৪৩তম বিসিএস

৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

৪৩তম বিসিএসে প্রার্থী নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জারি করা একটি বিজ্ঞপ্তি।

২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে এবং গোয়েন্দা তদন্ত ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার কারণে ২৬৭ জন প্রার্থী বাদ পড়েছে।

৪৩তম বিসিএসের নিয়োগ প্রজ্ঞাপন থেকে বাদ পড়েছে।

৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে নেতিবাচক মন্তব্যের কারণে বাদ পড়া প্রার্থীদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করা হবে।

৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

৪৩তম বিসিএসের নতুন প্রজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে

৪ জানুয়ারী ২০২৫

৪৩তম বিসিএসে ২৬৭ জন প্রার্থী বাদ দেওয়ার ঘটনায় সারজিস আলম ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

৪৩তম বিসিএসে ২৬৭ জন প্রার্থী পুনঃযাচনায় বাদ পড়েছে।

৪৩তম বিসিএসের নতুন প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ১৬৮ জন প্রার্থী বাদ পড়েছে।

৩১/১২/২০২৪

৪৩তম বিসিএস-এর বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের গেজেট প্রকাশের দাবি গণঅধিকার পরিষদ জানিয়েছে।

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

৪৩তম বিসিএসের নতুন প্রজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে।

৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ২২৭ জনের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে