সিআইও

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৩৫ এএম

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দুর্নীতি তদন্ত অফিস (সিআইও) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সম্প্রতি অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের বিরুদ্ধে সামরিক আইন জারির ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর তদন্ত শুরু করেছে সিআইও। ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ সালে ইউন সুক ইওল সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিলেও জনগণের তীব্র প্রতিবাদে তা ছয় ঘন্টার মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়। এই ঘটনার পর তাকে অভিশংসিত করা হয় এবং ক্ষমতা থেকে বরখাস্ত করা হয়। সিআইও এরপর ইউনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনবার সমন পাঠালেও তিনি উপস্থিত হননি। ফলে সিআইও তার গ্রেফতারের জন্য আদালতে আবেদন করে এবং আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। তবে, গ্রেফতারের চেষ্টা করার সময় সামরিক বাহিনীর প্রতিনিধিরা বাধা প্রদান করে। সিআইও'র তদন্তে প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের সরকারি বাসভবন ও অন্যান্য স্থানে তল্লাশির পরোয়ানাও জারি করা হয়েছে। সিআইও'র তদন্তের ফলাফল এবং ইউন সুক ইওলের বিচার প্রক্রিয়া দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে, এখনও পর্যন্ত সিআইও সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। আমরা আপনাকে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করে রাখব যখনই আরও তথ্য পাওয়া যাবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • দুর্নীতি তদন্ত অফিস (সিআইও) দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
  • অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের বিরুদ্ধে সিআইও তদন্ত শুরু করেছে।
  • সামরিক আইন জারির ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
  • সিআইও প্রেসিডেন্ট ইউনের বাসভবন ও অন্যান্য স্থানে তল্লাশি চালানোর চেষ্টা করেছে।
  • সিআইও'র তদন্তের ফলাফল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - সিআইও

৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

সিআইও তদন্তকারীরা ইউন সুক ইওলকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করেছিল।