সামসো কিম

সামসো কিম: বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নয়নে পরামর্শ

সম্প্রতি সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের বাণিজ্যিক সেকশনের ডিরেক্টর জেনারেল সামসো কিম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।

সামসো কিমের পরামর্শগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্রব্যকে শুল্কমুক্ত করা, বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে বাণিজ্য সংক্রান্ত সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য ‘র্যাপিড অ্যাকশন সেল’ গঠন করা, উৎপাদন সংক্রান্ত দ্রব্যের স্থানান্তর প্রক্রিয়া আরও কার্যকর করা এবং বেপজার ‘ওয়ানস্টপ সার্ভিস পয়েন্ট’ পদ্ধতি চালু করার প্রস্তাব। তিনি ইপিজেডগুলোতে বিনিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততর করার এবং গুদামজাতকরণের প্রক্রিয়া শক্তিশালী করার উপরও জোর দেন।

তার পরামর্শগুলো বাংলাদেশের বর্তমান বিনিয়োগ পরিবেশের জটিলতা সমাধানের দিকে ইঙ্গিত করে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণে অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, যার মধ্যে রয়েছে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, অনুন্নত অবকাঠামো এবং আইনি জটিলতা। সামসো কিমের পরামর্শগুলো এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • সামসো কিম দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের বাণিজ্যিক সেকশনের ডিরেক্টর জেনারেল।
  • তিনি বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন।
  • তার পরামর্শে রয়েছে শুল্কমুক্তকরণ, ‘র্যাপিড অ্যাকশন সেল’ গঠন, ওয়ানস্টপ সার্ভিস পয়েন্ট চালু এবং ইপিজেড উন্নয়ন।

গণমাধ্যমে - সামসো কিম

সামসো কিম কিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্রব্যকে শুল্কমুক্ত করার পরামর্শ দেন এবং বিমানবন্দর অথবা সমুদ্রবন্দরে বাণিজ্যসংক্রান্ত সমস্যার দ্রুত সমাধানে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের সহায়তার জন্য ‘র্যাপিড অ্যাকশন সেল’ গঠন করার পরামর্শ দেন।