দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক খাদ্যমন্ত্রীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছে। সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৪৩ কোটি চার লাখ টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা হয়েছে। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ইসমাইল হোসেনকেও গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আগে ৭ দিনের রিমান্ডে রাখা হয়েছিল। অন্যদিকে, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে সাড়ে ছয় কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ের বিরুদ্ধেও সন্দেহজনক সম্পদের তথ্য পাওয়ায় তাদের সম্পদ বিবরণী জমা দিতে বলা হয়েছে। উভয় মামলায় দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া বাদী হয়ে মামলা করেছেন। সাধন চন্দ্র মজুমদারের মামলা ঢাকার সেগুনবাগিচায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) এবং কামরুল ইসলামের মামলা দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দায়ের করা হয়। কামরুল ইসলামকে গত ১৮ নভেম্বর উত্তরা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
মূল তথ্যাবলী:
- সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে ২৫ কোটির অবৈধ সম্পদ ও ৪৩ কোটির মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ।
- ইসমাইল হোসেনকে সাধন চন্দ্রের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
- কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে সাড়ে ৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগ।
- কামরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যদেরও সন্দেহজনক সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে।
- উভয় মামলায় দুদক বাদী।
গণমাধ্যমে - সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
সাধন চন্দ্র মজুমদার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
কামরুল ইসলাম সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন।
এই ব্যক্তিটির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে।