সংবিধান লঙ্ঘন

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:৪৬ এএম

সংবিধান লঙ্ঘন: একাধিক ঘটনা ও অভিযোগ

বাংলাদেশের সংবিধান, ১৯৭২ সালে প্রণীত, দেশের সর্বোচ্চ আইন। এটি নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ও রাষ্ট্রের নীতিমালা নির্ধারণ করে। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে, এবং এসব লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি, সংগঠন ও ঘটনার বিস্তারিত নিম্নে তুলে ধরা হলো:

ঘটনা ১:

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ১৩ ডিসেম্বর গাজীপুরের কাশিমপুরে জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন। তিনি অভিযোগ করেন যে, ভারতের মোদী সরকার ভারতীয় সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগও তোলেন।

ঘটনা ২:

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ২০২৪ সালে এক সাক্ষাৎকারে নির্বাচন দেরি করার বিষয়টিকে সংবিধান লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রসঙ্গ তুলে ধরে ভবিষ্যত নির্বাচনের সুষ্ঠুতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

ঘটনা ৩:

২০২৪ সালের ভারতের লোকসভা নির্বাচনে, AIMIM-এর আসাদউদ্দিন ওয়াইসি শপথ গ্রহণের সময় 'জয় ফিলিস্তিন' স্লোগান দেন। এতে ভারতীয় জনতা পার্টি অভিযোগ করে যে, ওয়াইসি ভারতীয় সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন, কারণ এটি অন্য দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের সমতুল্য।

সংবিধান লঙ্ঘনের বিভিন্ন দিক:

উপরোক্ত ঘটনাগুলি সংবিধান লঙ্ঘনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে। কখনো এটি রাজনৈতিক বিরোধের প্রেক্ষিতে, আবার কখনো আইন ও নীতিমালা লঙ্ঘন, অথবা বিদেশী রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কের প্রেক্ষিতে প্রকাশিত হচ্ছে। এসব ঘটনায় সংবিধানের বিভিন্ন ধারা ও অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য: এই প্রতিবেদন সংবিধান লঙ্ঘনের কিছু নির্দিষ্ট ঘটনা ও অভিযোগ তুলে ধরেছে। আরও তথ্য উপলব্ধ হলে এই তথ্য আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ভারতের মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ভারতীয় সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন।
  • ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নির্বাচন দেরি করাকে সংবিধান লঙ্ঘন বলে মনে করেন।
  • আসাদউদ্দিন ওয়াইসির 'জয় ফিলিস্তিন' স্লোগান ভারতীয় সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগের জন্ম দিয়েছে।
  • সংবিধান লঙ্ঘনের বিভিন্ন ঘটনা রাজনৈতিক, আইনগত ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে ঘটেছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - সংবিধান লঙ্ঘন

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

এই আইনের প্রস্তাব সংবিধান লঙ্ঘন বলে অভিযোগ উঠেছে।