লিডিং ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ২০০১ সালে সিলেটে প্রতিষ্ঠিত। এটি সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। প্রতিষ্ঠাতা ড. রাগীব আলী ১৯৯৬ সালের ২ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাব প্রেরণ করেন এবং ২০০১ সালের ২ আগস্ট চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে। ২০০২ সালের ৪ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় এবং প্রথম সেমিস্টার শুরু হয়। প্রথমে সিলেটের বন্দরবাজারের মধুবন মার্কেট ভবনের উপরের তলায় কার্যক্রম শুরু হলেও, পরবর্তীতে রাগিব নগর, দক্ষিণ সুরমা, সিলেটে স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন করা হয়। ২০২১ সালের ১ মার্চ কাজী আজিজুল মওলা উপাচার্যের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১৫ সালে শিক্ষায় ভ্যাটের বিরুদ্ধে ছাত্রদের আন্দোলনে লিডিং ইউনিভার্সিটির ছাত্ররাও অংশগ্রহণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ব্যবসায় প্রশাসন, আধুনিক বিজ্ঞান, মানবিক ও আধুনিক ভাষা এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ রয়েছে। ২০১৮ সালে ছাত্র সংখ্যা ছিল ৪৬৯২ জন। ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় ০.৫ থেকে ১.০ মিলিয়ন টাকা ব্যয় করে। লিডিং ইউনিভার্সিটি 'জার্নাল অফ বিজনেস, সোসাইটি অ্যান্ড সায়েন্স' নামে একটি জার্নাল প্রকাশ করে। সম্প্রতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় গ্রান্ট কমিশন তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
লিডিং ইউনিভার্সিটি
আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৩:৩৫ এএম
নামান্তরে:
Leading University
লিডিং ইউনিভার্সিটি
মূল তথ্যাবলী:
- ২০০১ সালে সিলেটে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
- সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
- রাগিব নগর, দক্ষিণ সুরমা, সিলেটে অবস্থিত
- ব্যবসায় প্রশাসন, বিজ্ঞান, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ রয়েছে
- ২০১৮ সালে ছাত্র সংখ্যা ৪৬৯২
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।