মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ: আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিতর্কিত অধ্যায়

মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনর্নিয়োগের আবেদন নাকচ হওয়া এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য করে দায়িত্বে থাকার ঘটনা তাকে বিতর্কে জড়িয়েছে।

ঘটনার সংক্ষিপ্তসার:

২০১৪ সাল থেকে এক দশক ধরে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর, ২০১৯ সালের শেষদিকে শফিক বিন আবদুল্লাহর পুনর্নিয়োগের আবেদন বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নাকচ হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের তদন্তে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়ে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তদন্ত প্রতিবেদনে ব্যাংক ও আমানতকারীদের স্বার্থবিরোধী কার্যকলাপের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলেও জানানো হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য করে শফিক বিন আবদুল্লাহ এমডি পদে অব্যাহত থাকেন।

এরপর, ব্যাংকের কর্মকর্তারা তাকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। ব্যাংকের ৩৩টি শাখার ম্যানেজাররা তাকে কারওয়ান বাজারস্থ প্রধান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে। অবশেষে, বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ করে এই বিতর্কের অবসান ঘটায়। শফিক বিন আবদুল্লাহ এই অভিযোগগুলো অস্বীকার করেছেন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন।

অতিরিক্ত তথ্যের অভাব:

শফিক বিন আবদুল্লাহর বয়স, জাতিগত পরিচয়, এবং ব্যক্তিগত জীবনের বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে আমাদের কাছে নেই। আমরা যখন আরও তথ্য সংগ্রহ করতে পারবো তখন এই তথ্যগুলি আপডেট করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের সাবেক এমডি মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ
  • পুনর্নিয়োগের আবেদন নাকচ
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য
  • অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ
  • কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ ও অবরোধ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ

মোহাম্মদ শফিক বিন আবদুল্লাহ আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। তাঁকে বাংলাদেশ ব্যাংক পুনর্নিয়োগ দেয়নি। কর্মকর্তারা তাঁকে অবরুদ্ধ করে বহিষ্কৃত ঘোষণা করলে মো. মজিবুর রহমানকে সাময়িকভাবে এমডি করা হয়।